মহাকাশের নভোচারীদের জীবন যাপনের অজানা কাহিনী

মহাকাশের বাংলো 'ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন'। যেখানে থাকে নভোচারীরা। যেখানে একটা নির্দিষ্ট নিয়ম মাফিক প্রতিটি দিন পার করে তারা। আমরা কতটাই বা জানি তাদের এই জীবনযাত্রা। তাদের সেই অজানা জীবনযাত্রার কাহিনী তুলে ধরবো আজকের এই টিউনে।

প্রথমেই জানাই ISS কৃত্রিম উপগ্রহ সম্পর্কর

ISS মানে হয় International Space Station। আমাদের পৃথিবীর থেকে মাত্র ২৫০ মাইল ওপরের কক্ষপথে ঘুরপাক খাচ্ছে আইএসএস নামের সবচেয়ে বড় এই কৃত্রিম উপগ্রহটি। আর এর মাঝে আছে অনেক নভোচারী যারা দিন রাত খেটে চলেছে এর নির্মাণের পিছনে। এর নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে মার্চে।

iss

২০১১ সালে এর সকল কাজ শেষ হবে বলে আশা করা যায়। পৃথিবী থেকে খালি চোখেও মাঝে মাঝে একে দেখা যায়। কি নেই এই উপগ্রহে ল্যাব, লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম, ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম এবং গৃহস্থালির খুঁটিনাটি সব আছে এতে। তো চলুন দেখে আসি কৃত্রিম উপগ্রহের নভোচারীদের দৈনন্দিন কর্মকান্ড।

নভোচারীদের শুভ সকাল

সকাল বা রাত বলে কোন কথা হয় না আইএসএস-এ। কেননা ২৪ ঘন্টায় সূর্যাস্ত' ও 'সূর্যোদয়'হয় অনেক বার। তাইতো তাদেরকে নিয়মিত একটা নির্দিষ্ট সময় অনুসারে ঘুমাতে ও জাগতে হয়। সকালে উঠেই প্রথমে সোজা দাঁত ব্রাশ করা। পানির সঠিক ও মেপে মেপে পানি ব্যবহার করা তাদের জন্য ফরজ। তাইতো পানি বাঁচানোর জন্য ওদের টুথপেস্টটি বিশেষভাবে তৈরি কার। যাতে করে আর মুখ ধোয়ার জন্য পানি ব্যবহার করা না লাগে। গোসল করার শ্যাম্পুটাও একই রকম। গোসল করতে হয় ওয়াটার জেট প্রযুক্তিতে। মাধ্যাকর্ষণ বালাই নেই, তাই পানি তো আর নিচে পড়বে না। এ জন্যই পানি ছুঁড়ে মারতে জেট ব্যবস্থা। এই কারনে সাবান ও রাখা হয় পেস্টের মতো টিউবে।

সকালের নাস্তা ও কাজের জন্য রেডি হওয়া।

সকালের বাথরুম শেষ করেই চলে আসতে হয় নাস্তা খাওয়ার জন্য। কক্ষপথে ঘুরতে থাকা স্টেশনটিতে ডাইনিং রুম ও টেবিলের ব্যবস্থা করা আছে। এই সকালের নাস্তাটা নভোচারীর পছন্দ অনুসারে দেওয়া হয় যা তারা মহাশূন্যে আসার আগেই নিয়ে আসে। তবে অনেক কষ্ট করে খেতে হয় এসব খাবার।

ff

ভেসে ভেসে খাওয়ার মজাই আলাদা

কেননা ওখানে তো আর আমাদের মত মত মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই তাই আংশিক তরল খাবার খেতে হয় টিউব টিপে টিপে। আর হিমায়িত খাবার খেতে হয় প্লাস্টিক কনটেইনার কেটে। সাধারণত সকালে ফল জাতীয় খাবারই বেশি খাওয়া হয়।

teশূন্যে ভাসছে ফলফলাদি।

সাধারণত কাজে যাবার আগে কমলা রং এর বিশেষ ধরনের পোষাক পড়ে নভোচারীরা।

ff

যখন তারা আই। এস। এস এর মধ্যে থাকে তাহলে এই ধরনের কাপড় আর যখন বাহিরে গিয়ে কাজ করে তখন এর সাথে বিশেষ হেলমেট ও পড়ে নিতে আর এই ভিতরে যে কেউ যে কোন পোষাক পড়েই এমনিতেই ঘোরা ফেরা কর‍তে পারে।

ff

দেখন না দিব্যি গেন্জি গায়ে বসে আছে এক নভোচারী

কিন্তু এখানে কাপড় নিয়ে একটা সমস্যা আছে। সমস্যাটা হয় কাপড় পাল্টানো। এক কাপড় নভোচারীদেরকে টানা ১০ দিন পড়ে থাকতে হয়।

ff

শীত লাগলে দুটো করে সোয়েটার পরতে দেওয়া হয়, সঙ্গে উলের মোজা। আর সেই মোজা পরতে হবে পাক্কা এক মাস। কি ঝামেলারে বাবা!আপনি হয়তো বলতে পারেন এত্ত দিন কাপড় পড়লে ময়লা হয়না। জ্বী না। কেননা সেখানে তো কোন ময়লাই নেই। তাহলে কেমন করে কাপড় ময়লা হবে। তবে যদি যন্ত্রপাতির কারণে যদি কাপড় ময়লা কিংবা নষ্ট হয় তার জন্যও রয়েছে সমাধান_পুড়িয়ে ফেলা

তবে যন্ত্রপাতির কারণে যদি কাপড় ময়লা কিংবা নষ্ট হয় তার জন্যও রয়েছে সমাধান_পুড়িয়ে ফেলা! এ কাজেও রয়েছে বিশেষত্ব। তেল পুড়িয়ে পোড়ানো হয় না অপ্রয়োজনীয় কাপড়। স্টেশন থেকে ফেরার পথে বায়ুমণ্ডলে ওগুলো আলগোছে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাতাসের সঙ্গে প্রচণ্ড গতির ঘর্ষণে মুহূর্তে পুড়ে ছাই হয়ে যায় সব নোংরা কাপড়।

প্রতিদিনের কাজ কর্ম ও নজরদারি

প্রতিদিন এখানে কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা করে কাজ করতে হয়। এই ১০ ঘন্টার মধ্যে আছে ক্ষণে ক্ষণে স্টেশনের কম্পিউটারে উঁকি দেয়া, ফিল্টার সাফ করা, কম্পিউটার আপডেট, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি মেরামত করা, সাপোর্ট সিস্টেম কেমন চলছে_তার ওপর কড়া নজরদারি রাখতে হয়,

ff

পৃথিবীর সাথে সবসময় যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখা, আইএসএস এর যাবতীয় রক্ষানাবেক্ষণ করা সহ অসংখ্য কাজ

ff

তবে অকর্ষবিহীন পরিবেশে শরীরে কোনো সমস্যা তালগোল পাকাচ্ছে কি না তা দেখতে কাজের ফাঁকে নিজের দিকেও শকুনি দৃষ্টিতে সারাক্ষণ চেয়ে থাকতে হয় নভোচারীকে। ঝিমুনি এলে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করে খানিকটা ব্যায়াম করে নেন তাঁরা। দৌড়ঝাঁপের জন্য ভালোই জায়গা আছে আইএসএস-এ। বিশেষ করে হাড় ও মাংসপেশিকে সতেজ রাখতে নিয়মিত ফ্রি-হ্যান্ড কিছু ব্যায়াম করতেই হয় তাঁদের।

ক্লান্ত দেহের বিশ্রাম নেয়া।

অনেক খাটা খাটুনির পর কাজ শেষ করে নভোচারীরা যখন ফিয়ে আসে তখন তাদের চোখে মুখে থাকি রাজ্যের ক্লান্তি। তারা চায় একটু অবসর আর বিশ্রাম। এই সময় তারা কিছুক্ষণের জন্য হরিয়ে যায় আজানায়। আর চেস্টা করে দেহের সকল ব্যালেন্স ঠিক রাখতে। তারা এর ফাকে ১ কাপ গরম চা আপথবা ঠান্ডা কফি পান করে থাকে।

মহাকাশের বিনোদন

মহাকাশযানে মাধ্যাকর্ষণ নেই, আর এটা যেন মহাকাশচারীদের একেবারে শিশু বানিয়ে দেয়। বাচ্চাদের মতোই কতোরকম মজা যে করেন তারা। কেউ মাছের মতো বাতাসে সাঁতার কাটেন, কেউ মেঝে থেকে দেওয়ালে চক্রাকারে দৌড়ান। মগের সবটুকু কফি শূন্যে ঢেলে এরপর স্ট্র মুখে দিয়ে বাতাস থেকে কফি খান কেউ কেউ। একগাদা ক্যান্ডি শূন্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখে পরে হা করে একটা একটা মুখে পোরার খেলাটাও কম মজার নয়।

ff

কেউ বা ভেসে ভেসে বই পড়েন।

মহাকাশযানের ককপিটে বসে কমান্ডার ও ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারের অন্যতম কাজ হচ্ছে ভিডিও গেইমস খেলা! গেইমসগুলো তাঁদের জন্যই বিশেষভাবে তৈরি। মহাকাশযানের সফল ল্যান্ডিং কী করে করবেন, তা ওই সিম্যুলেশন গেইম খেলে খেলে রপ্ত করেন তাঁরা।

তবে আইএসএস বা শাটলযানগুলোতে সবচেয়ে বড় বিনোদন হচ্ছে 'দেখা'। জানালা দিয়ে মিনিটের পর মিনিট বাইরের দৃশ্য দেখার লোভ সামলাতে পারেন না কেউ। কক্ষপথে প্রতি ৯০ মিনিটে একবার সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখা যায়। দুই সময়ে পৃথিবীর গায়ে দুই ধরনের আলোছায়ার ঢেউ তৈরি হয়। ওপর থেকে ওটাই নাকি সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য।

ff

কেউ আবার খোশ গল্পে ব্যাস্ত

দাবা খেলাও বাদ পড়ে না মহাকাশে। নিচের ছবিতে দেখেন পৃথিবীর খেলয়ারের সাথে কেমন করে দাবা খেলছেন একজন নভোচারী।

ff

এসব ছাড়া বই, সিনেমা, গান তো আছেই। মাঝে মাঝে বেশি একঘেয়ে লাগলে নভোচারীরা স্পেস স্টেশনের এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত দৌড়ে বেড়ান। কে কতো কম সময়ে ককপিট থেকে আইএসএস-এর লেজ ছুঁতে পারবে এমন প্রতিযোগিতাও হয়! আর এ প্রতিযোগিতায় উত্তেজনা বাড়িয়ে দেয় ওজনশূন্য পরিবেশ। কারণ পৃথিবীর মতো গায়ের জোর বেশি হলেই যে সেখানে তাড়াতাড়ি চলা যাবে, তা কিন্তু নয়। জানতে হবে শূন্যে ভেসে থেকে এগিয়ে যাওয়ার কৌশলও।

মহাকাশে রান্নাবান্না

১৯৮১ সালে শাটল অভিযানগুলোর ব্যাপ্তি ছিল দুই দিন। ১৯৯২ সালে তা বাড়িয়ে ১৪ দিন করা হয়। মিশনের মেয়াদ ১০ দিনের বেশি হলে তাকে বলে এক্সটেনডেড ডিউরেশন অরবিটার। এ ধরনের অভিযানে উচ্ছিষ্ট সংস্কারের জন্য ব্যবহার করা হয় কমপ্যাক্টর এবং খাবার ফয়েল পেপারে প্যাকেটজাত করা হয়। এ রকম অভিযানে থাকে রিহাইড্রেবল প্যাকেজিং ব্যবস্থা। যাতে সামান্য পানি মিশিয়ে ওভেনে দিলেই খাবার তৈরি হবে। অন্যদিকে, শাটল মহাকাশযানগুলোর মাঝ বরাবর থাকে রান্নার ব্যবস্থা। সেখানে পানির মজুদ থাকে। শুকনো খাবারকে পানি দিয়ে কিছুটা তরল করা হয়। তারপর গরম করা হয় ওভেনে।

ff

রান্না-বান্না চলছে ধুমছে

স্পেস স্টেশনে তিন ধরনের খাবার রয়েছে। ডেইলি মেন্যু, সেইফ হেভেন ও এক্সট্রা ভেহিকুলার অ্যাকটিভিটি (ইভিএ)।

প্রতিদিনের খাবারই হলো ডেইলি মেন্যু। এখানে শাকসবজি ডেজার্ট-জাতীয় খাবার থাকে। নভোচারীরা ২৮ দিন অভিযানের খাবারের মেন্যু বাছাই করে রাখতে পারেন। বাছাইয়ের সময় নতুন খাদ্য যোগ বা বাদও দেওয়া যায়। ডেইলি মেন্যু সাধারণত ডিসপোজেবল প্যাকেটে থাকে। ফলে থালা-বাসন ধোয়ার ঝামেলা নেই স্পেস স্টেশনে। একটি প্যাকেটে একটি আইটেম_সালাদ, স্যুপ কিংবা কোনো ডেজার্ট। ফল, রুটি, দুধ থাকে বড় প্যাকেজে।

ঘুম হবে ভেসে ভেসে

আগেই বলা হয়েছে সকাল বা রাত বলে কোন কথা হয় না আইএসএস-এ। আইএসএস-এ এতবার 'সূর্যাস্ত' ও 'সূর্যোদয়' হয় যে সময় মাপার জন্য তৈরি করা হয়েছে বিশেষ পদ্ধতি। যার নাম কোঅর্ডিনেট ইউনিভার্সাল টাইম। এটা ধরেই ঘুমানোর কাজ চালিয়ে যান নভোচারীরা। একটা নির্দিষ্ট সময় ঘুমিয়ে নেন সবাই। শূন্যে ভেসে বেশ আয়েশ করেই ঘুমান। যাঁরা কিছুটা দীর্ঘ সময়ের জন্য মিশনে যান তাঁদের জন্য বরাদ্দ হয় 'ক্রু কোয়ার্টার'।

স্বল্পমেয়াদি মিশনে যাঁরা যান, তাঁরা স্টেশনের খলি দেয়াল খুঁজে বের করে স্লিপিং ব্যাগ রেখে ওটার ভেতরেই শুয়ে পড়েন।

ff

এর মাঝে সুসংবাদটি হচ্ছে_মহাকাশে নাক ডাকার কোনো আশংকাই নেই। মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় মহাকাশে অনেকে চাইলেও নাক ডাকতে পারেন না!

জমে উঠে উৎসবের আমেজ ও

প্রিয়জনদের ছেড়ে দূর মহাকাশে ক্রিসমাস পার্টি জমিয়ে তুলতে চেস্টার ত্রুটি করেন না মহাকাশচারীরা। ১৯৬৮ সালে মহাকাশে প্রথম বড়দিন পালন করেছিলেন অ্যাপোলো ৮-এর ক্রু, কমান্ডার ফ্রাঙ্ক বোম্যান, জিম লভেল এবং উইলিয়াম অ্যানডারস। তখন ক্রিসমাস ইভ ব্রডকাস্ট সুবাদে তাদের উৎসবে শামিল হয় বিশ্বের প্রায় ১০০ কোটি দর্শক।

gfdgd

১৯৭৩ সালে স্কাইল্যাব ৪-এর ক্রুরা করেছিলেন মজার কাণ্ড। ক্রিসমাসে 'ক্রিসমাস ট্রি' না থাকলে কি আর জমে? হাতের কাছে খাবারের প্যাকেট ছাড়া আর কিচ্ছু নেই। মহাউৎসাহে তা দিয়েই তৈরি হলো ক্রিসমাস ট্রি। কাটা হলো কেক। আত্দীয়দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ও বাদ পড়ল না। আর স্পেস স্টেশনে সবচেয়ে প্রথম বড়দিন পালিত হয় ২০০০ সালে। মহাকাশচারী বিল শেফার্ড ও তাঁর দলের সবার দিনটি কেটে যায় গিফট খুলে আর আত্দীয়দের সঙ্গে কথা বলে। আর এখন মহাকাশে বড়দিন পালন ডাল-ভাত হয়ে গেছে। এখন টার্কি আর কেক কেটে দিনটি পালন করেন আইএসএস বাসিন্দারা।

এই হল মহাকাশের নভোচারীদের মহাকাশের জীবন-যাপনের কাহিনী। সত্যিই এক আ্যাডভেন্জার পূর্ণ জীবন সেখানে। আবার এর সাথে রয়েছে জীবনের চরম অনিশ্চয়তাও। তবু তারা ভালোবাসে এই কাজকে আর ভেসে বেড়াতে মহাশূন্যে। আমরা এই টিউনটি বেশ কিছু অংশ কালের কন্ঠ থেকে নেয়ে হয়েছে। এর জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই বিশেষ রিপোর্টার তাসনিম আলম মৌটুসী, ফয়সল আবদুল্লাহ ও ঈশিতা নাসরিনকে।

তো টিউনটি কেমন লাগলো জানাবেন। সকলকে ধন্যবাদ।

Level 0

আমি সজীব রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 69 টি টিউন ও 819 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

টেকটিউনস্- এ আমার দেখা সেরা টিউন এটি।

Level 0

😆 Super 😆

অনেক সুন্দর, নির্বাচিত হওয়ার মতে একটা টিউন ।

এক কথায় অসাধারন তথ্য ভিত্তিক একটা টিউন।সুন্দর উপস্থাপনার সাথে অনেক অজানা তথ্য দিয়ে সাজিয়েছেন টিউনটি,অনেক কিছু জানলাম আপনার টিউন থেকে।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আন্তরিক অভিনন্দন।
আমি দাবি করছি এডমিন প্যানেলের কাছে টিউনটি যেন নির্বাচিত করা হয়।

    Level 0

    এডমিন পেনেল ঘুমাইসে
    আমার এক কমেন্ট করতে ২ সপ্তাহ টাইম লাগাইসে

    Level 0

    আমার একটি কমেন্ট ভেরিফাই করতে ২ সপ্তাহ!!!!!!!!!!

    আতাউর রহমান ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার সাথে সবসময় থাকার জন্য।

নিঃসন্দেহে এটি একটি অসাধারন টিউন। ধন্যবাদ সজীব ভাইকে। পুরো টিউনটা পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। কিন্তু আমার মনে একটা প্রশ্ন এসেছে। ওদের জীবনযাপনের সবকিছুই দেয়া আছে কিন্তু প্রকৃতির ডাকে সাড়া ওরা কিভাবে দেয়??? আমি মজা করছিনা, আমার প্রশ্ন আসলে এটাই।

    Level 0

    অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়………

    খোমাবই ভাই যেহেতু নভোচারীরাও মানুষ তাদের অবশ্যই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ার কাজতা করতে হয়।এই ক্ষেত্রে তাদের জন্য রয়েছে বিশেষ টয়লেটের ব্যবস্থা এই ছবিটি দেখলেই হয়তো বুঝতে পারবেন কেমন করে তাদের টয়লেট বানানো হয়েছে।

    http://images.mirror.co.uk/upl/m4/mar2009/4/7/space-toilet-pic-getty-577964647.jpg
    কিন্তু আমাদের মত অত আরাম করে তারা এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করতে পারেনা।বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের বর্জ্য কমোডের নিচে নিয়ে যাওয়া হয়।

নির্বাচিত হিসাবে দেখতে চাই।

The Great Tunes.

খুবই দারুন। সজীব ভাই ইউ দা গ্রেট।

Level 0

Gr8………………….. Thanks.

ক্লাস টিউন ……

Level 0

ধন্যবাদ তথ্যভিত্তিক একটি টিউনের জন্য

বেশ তথ্যবহুল এবং অজানাকে জয় করার মত একটি প্রতিবিদন।
আশা করি এটা নির্বাচিত হবে।
আমি বেশ অবাক হচ্ছি এমন একটা টিউন সর্বোচ্চ দেখার কথা ছিল অথচ আমি এই মন্তব্য করা পর্যন্ত মাত্র ৭৭ বা দেখা হয়েছে!!!
আসলে সব কিছু টাকা দিয়ে নয় শিক্ষা দিয়ে পরিমাপ করতে হয়।

    Level 0

    জানারও আগ্রহ থাকতে হয় যোবায়ের ভাই

    অপ্রিয় একটা সত্যি কথা বলি হাসান যোবায়ের (আল-ফাতাহ্) আপনি একটা মাগনা ভাল সফট দেন দেখবেন আপনাকে মাথায় নিয়া নিছে কিন্তু একটা শিক্ষা মুলক বিষয় উপস্থাপনা করেন দেখবেন কমেন্ট করারও লোক পাইতে কষ্ট হবে,না হয় আমার মতে এই টিউনটা টেকটিন্সে ইতিহাস সৃষ্টি করার কথা।
    দয়া করে কেউ ব্যক্তিগত ভাবে কথাটা নিবেন্না।

    Level 0

    আতাউর ভাইয়ের যুক্তিসঙ্গত কথা
    আমিও একমত
    তবে এটা মানুষের বর্তমান মানষিকতা
    কাউকে দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই
    কারন আমি মনে করি আমি নিজেটঠিক হই, অন্যকে ঠিক হতে সাহায্য করি, এরপর একসাথে কাজ করি…।
    তাহলে একদিন সমাজ…।। সুন্দর মানষিকতায় ভরপুর হবে

    আসলে আমাদের দেশের এখনো প্রযুক্তির আজানা বিষয় গুলো সম্পর্কে উদাসীন।তারা কেবল চায় কোনমতে নিজের কাজ করার জন্য ব্যবস্থা।অথচ তারা কখনো ভাবে না এই সবের প্রয়োজীয়তা।কিন্তু প্রযুক্তি মূল ভিত্তি ই হল এর সম্পর্কে আদি হতে অন্ত পর্যন্ত বিদ্যা লাভ করা।আমার মনে হয় যারা সব প্রযুক্তির কিছুরই খবর রাখে তারাই আসল প্রযুক্তিপ্রেমী।

এতো ছবি দেয়া টিউনটি খুব দ্রুত লোড হচ্ছে। পরীক্ষা করার জন্য দু’বার ভিজিট করলাম। সজীব, আপনি কি কোন বিশেষ টেকনিকে এ টিউনে ছবি আপলোড করেছেন?

    না রিপন ভাই তেমন কোন বিশেষ টেকনিক আমি ব্যবহার করিনি।তবে ছবি বাছাই করার ক্ষেত্রে একটু অল্প সাইজের ছবি ব্যবহারের চেষ্টা করেছি।

“টিউনটি নির্বাচিত করা হোক”- এই কথাটা কাকে বলব ? মডুতো ঘুমায়। লাকি এফ এম ভাই এর মত আমার কমেন্ট ও ভেরিফাই করতে ১ সপ্তাহ লাগাইছে। ভেরি স্যাড ।
মডু ঘুম থেকে জেগে উঠলেই আমরা টিউনটি নির্বাচিত টিউন হিসেবে দেখতে পারব। সো নো চিন্তা,কাউন্টডাউন শুরু ১,২,৩ …

খুবই দারুণ এবং তথ্যবহুল একটা টিউন। উপস্থাপনাও চমৎকার। অসংখ্য ধন্যবাদ টিউনটি শেয়ার করার জন্য।

অসাধারন টিউন সজিব ভাই !!!

    বাঁধন ভাই টিউনটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

অনেক উচ্চমানের কোয়ালিটি সম্পন্ন টিউন। অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ সজিব ভাই।

চমৎকার একটি টিউন । বেশ ভাল লাগলো । শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

দারুন ইনফরমেশন …উপস্থাপনাও ছিল চমৎকার। সজিব ভাই ধন্যবাদ ।

Level 0

এক কথায় অঅঅসাধারণ তথ্য ও প্রযুক্তিবহুল টিউন। সজীব ভাই আপনাকে অন্নেক ধইন্যা। আর তার সাথে সাথে এরকম আরও আরও মামসম্মত টিউন কামনা করছি।

সজীব ভাই,
আপনার টিউন বরাবরই ভাল লাগে কিন্তু এটা অসাধারন টিউন হয়েছে।
ধন্যবাদ ।

    রিয়াজ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ আমার টিউন গুলো ভালো লাগার জন্য।

এককথায় অসাধারণ!
তথ্যবহুল এমন টিউনের প্রতিক্ষায় প্রহর গুনি আমি, আমরা, অনেকেই। কিন্তু অধিকাংশ সময়ই সস্তা কিছু টিপস আর বস্তা পঁচা কিছু সফট-এর (আমি ব্যক্তিগত ভাবে কোন টিউনারকে অবশ্যই ছোট করে উপস্থাপন করছিনা) ভীড়ে ভাল মানের টিউনগুলো খুঁজে পাওয়া যায়না।

সজীব রহমান ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, প্রাণঢালা অভিনন্দন।

    আপনাকেও প্রাণঢালা ধন্যবাদ দীপ ভাই।আর এমন টিউন করার জন্য আমাদের সকলকে এক সাথে কাজ করতে হবে।

অনেক কিছু জানলাম ধন্যবাদ।

মহাকাশ নিয়ে আমার অন্যরকম একটা আকর্ষন আছে তাই টিউনটি খুলে পড়লাম। খুব ভালো লাগলো এক কথায় অসাধারন। আপনাকে একটি অদৃশ্য মেডেল দিলাম।

ধন্যবাদ।
আহসান সাদাত (পাভেল)।

Level 0

অনেক অনেক অনেক……… ভালো লেগেছে 🙂 অসংখ্য ধন্যবাদ 😀

এককথায় বলতে গেলে আসাধারণ।

Level 0

এক্সক্লুসিভ।
দারুন পোষ্ট। অসাধারন।

সজীব ভাই…। কিছু বলার নাই ……অসাধারন পোষ্ট ।দারুন মজা পাইছি……।।

    ইমরান টেকটিউন্সে তোমাকে স্বাগতম।আশা করি নিয়মিত আসবে।ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যর জন্য।

দুর্দান্ত, অসাধারন টিউন
কমেন্ট করতে বাধ্য হলাম

    খান ভাইকে কমেন্ট করতে বাধ্য করানো জন্য আমি দু:খিত 🙂 ।ধন্যবাদ ভাই

Level 2

কিছু কমু না কারন এ টিউন দেখে বাক-রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছি , বলার ভাষা পাচ্ছি না , ধন্যবাদ সজীব ভাই

অসাধারন,ভয়ংকর সুন্দর, চমৎকার টিউন……. কি বলব ভাষা খুজে পাচ্ছি না….. অভিনন্দন সজীব ভাইকে.

    আপনাকে ও অনেক আভিনন্দন ও ধন্যবাদ শামীম ভাই।

Level 0

আমার দেখা সেরা টিউন .

আপনাকেও ধন্যবাদ techparkbd

সুন্দর টিউন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

টেকটিউনস্- এ আমার দেখা — অসাধারণ তথ্য ও প্রযুক্তিবহুল সেরা টিউনগুলোর মধ্যে এটি একটি ।

excellent tune thanks for tunes…….jog jog jio,,brother

খুব ভাল টিউন… কিন্তু… এত মাস পর নির্বাচিত কেন…আরো আগেই তো… করতে পারতো..

    অনেক অনেক ধন্যবাদ টেকটিউন্সকে আমার এই টিউনটি নির্বাচিত করার জন্য।আসলে আমি ও এই টিউনটিকে নির্বাচিত ভাবে দেখার জন্য অনেক আগে থেকেই অপেক্ষা করেছিলাম এবং আমার বিশ্বাস ছিল যে একদিন না একদিন টিউনটি নির্বাচিত হবে।আর সেই আশা পূরণ হলো আজ।তাই প্রিয় টেকটিউন্স এর সকল ভিজিটর,মডারেশন প্যানেল,এডমিন প্যানেলের সবাইকে আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।

তথ্যবহুল চমৎকার টিউন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

bhai barmunda triangle nam a akta jayga naki ase jakhane kaw gele r fere ashte pare na ami oetar somonde jante chai asha kore next tune a pabo….thanks

    আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।আর বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নিয়ে আমাদের টেকটিউন্সেই এম এইচ মিঠু ভাই একটি টিউন করেছিলেন ।লিংক https://www.techtunes.io/tech-talk/tune-id/5928/ তাই আমি আর নতুন করে কোনো টিউন করছিনা বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নিয়ে।তবে যষি নতুন কোন বিষয় খুজে পাই তাহলে অবশ্যই করবো।

অসাধারন একটি টিউন। সজিব ভাই অসংখ্য ধনবাদ।

    আপনাকে ও অনেক অনেক ধন্যবাদ টিউনটি দেখার জন্য আর মন্তব্য করার জন্য।

অসাধারনের অসাধারণ !!!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ ।

Level 0

কিছু একটা বলার চেষ্টা করছিলাম!
কিন্তু যাই বলি কম বলা হবে! 🙂

এরকম অসম্ভব ভালো Tune আজকাল একটু কমই হয়…
অসংখ্য ধন্যবাদ…

    ধন্যবাদ দিপু ভাই আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য

T H
A
N
K
S

অসাধারন। অনেক কিছুই জানা গেলো।
ধন্যবাদ সজীব রহমান ভাইকে।

ধন্যবাদ দিলে ছোট করবোনা, চমৎকার টিউন

Level 0

অসাধারন। অনেক কিছুই জানা গেলো.

Level 0

thanks for nice tune .

অসাধারণ vai………

Level 0

অনেক সুন্দর একটা টিউন,কমেন্ট না করলে অপরাধ হয়ে যেত।আপনার কাছে কি এ বিষয়ে কোন ভিড়িও লিঙ্ক আছে?থাকলে দিন, প্লিজ……।

    আপনাকেও ধন্যবাদ।আর এই বিষয়ে অনেক ভিডিও আপনি ইউটিউব এ পাবেন।তা ছাড়া আপনি http://www.youtube.com/watch?v=h73EYcyszf8 এই ভিডিও দেখলে ISS কৃত্রিম উপগ্রহ সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন।

আপনার এই টিউন পড়ে যা মজা পাইছি রে ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ মহাকাশের নভোচারীদের এই মজার জীবন যাপনের অজব কাহিনী জানানোর জন্য।

Level 0

amar sob chye valo laga tunes ata ,,,thanks

Level 0

jotils, issa korse amio ISS-e chole jai.

thanks for your wonderful tune.

অনেক কিছু জানলাম, শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ

Congratulations really you is top tuner. Waiting for your next tune like this.

Level 0

আরো কিছু জানার আছে ,,,,,,,,আমার ,,,,,,,,,জানাবে কি ?,,,,

    বলুন আর কি কি জানতে চান।আমি যথেষ্ট চেষ্টা করবো আপনাকে জানাতে।ধন্যবাদ মন্ত্যবের জন্য

Level 0

মজা পাইলাম।

ব্যপক মজা পাইলাম, অনেক তথ্যবহুল। ধন্যবাদ

Level 2

দারুন !

খুবই ভালো লেখা…………………..শুভেচ্ছা রইল

Level 0

সকলের কাছে সাহায্যের আবেদন। আমি টেকটউনের নতুন সদস্য। টেকটউনে ব্রাইজ করতে গেলে প্রায় 2 মিনিট হ্যাং হয়ে থাকে মজিলা। অণ্যান্য সাইটে ঢুকতে সমস্যা হয় না। তারপর একটি এলার্ট আসে security connection failed
View Certificate or Cancel দয়া করে আমাকে সাহায্য করেন। Please Help !!!!!!!!!

সুন্দর টিউন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অসাধারণ একটি টিউন। অনেক তথ্য বহুল। পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।