ফেসবুক সম্পর্কে কিছু এক্সক্লুসিভ তথ্য যা জানলে হয়তো মনের অজান্তেই শিউরে উঠবেন

টিউন বিভাগ নির্বাচিত
প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 7
সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা
————————–— بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ ————————–—

সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি, সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুক নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণার ফলাফল নিয়ে আমার আজকের টিউন। সামাজিক যোগাযোগের সর্বশ্রেষ্ঠ প্লাটফর্ম ফেসবুক বিষয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ৪ ফেব্রুয়ারী ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও মুলত ২০০৬ সালের পর থেকে ফেসবুক এক বিশাল কমিউনিটির রূপ নেয়।

ফেসবুককে আমার কাছে ছোটবেলায় খেলা নোকিয়া ফোনের স্ন্যাক গেইমটার মতো মনে হয়। কারন এটি একের পর এক মানুষদের সংযুক্ত করছে আর আকারে বড় হচ্ছে। বর্তমান সময়ে এটা এমন এক অবস্থায় দাড়িয়েছে যে, কারও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট না থাকলে তাকে এলিয়েনদের কাতারে ফেলা হয়। কারন হিসাবে একটি উদাহরণ দিচ্ছি, কিছুদিন আগে ফেসবুকে দেখলাম এক ভাইয়া তার নবজাতকের জন্য একটি আইডি খুলে ফেলেছে। তার সন্তান যখন বড় হবে তখন নাকি সে এই আইডি ব্যবহার করবে। এই বিষয়টা থেকে আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে ফেসবুক আমাদের জীবনের প্রত্যেকটা ঘটনার সাথে কীভাবে জড়িয়ে গেছে। তবে প্রচার প্রসার এবং ব্যবহারে এগিয়ে থাকার কারনে স্বভাবতই কিছু প্রশ্ন সৃষ্টি হয়, সেটা হলো এটা আমাদের জীবনের জন্য কতোটা উপকারী? সাম্প্রতিক গবেষণায় যে উত্তরগুলো বের হয়ে আসছে আজ সেগুলো নিয়েই আমার সব আয়োজন।

ফেসবুক উচ্চমাত্রার আসক্তি সৃষ্টিকারী সামাজিক সাইট

এই টিউনটি যারা পড়ছেন তাদের মাঝেও অনেকেই ফেসবুকের চরম মাত্রায় আসক্ত রয়েছেন। আর যে কোন কিছুর প্রতি অতিরিক্ত মাত্রায় আসক্তি থাকাটা একটি সামাজিক ব্যাধি হিসাবে ধরা হয়। এবং এই আসক্তির মাত্রা খুব বেশি হলে যেকোন ধরনের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে। আপনি ফেসবুকের প্রতি আসক্ত কিনা সেটা প্রমাণ করার জন্য কয়েকটি প্যারামিটার রয়েছে। আপনি নিজে মিলিয়ে নিন আপনার সাথে কোনগুলো মিলে যায়। তবে সেগুলো আপনার সাথে মিলে যাবে সেগুলো টিউমেন্ট সেকশনে জানাতে ভুলবেন না যেন।

ফেসবুক আসক্তির প্যারামিটার-

  • ফেসবুকে ছাড়া আপনি এক মূহুর্ত চলতে পারেন না। যেকোন ঘটনা ফেসবুকে শেয়ার করতে মন চায়।
  • দিনে একাধিকবার ছবি কিংবা স্ট্যাটাস আপডেট করেন।
  • কোন স্ট্যাটাস আপডেট করার পর মিনিটে মিনিটে নোটিফিকেশন চেক করা।
  • স্ট্যাটাসে লাইক কিংবা টিউমেন্টের জন্য মরিয়া হয়ে থাকেন। অটোলাইক অটো টিউমেন্টের পেছনে সময় শ্রম ব্যয় করেন।
  • আপনার এক বা একাধিকবার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে এবং এসময় আপনি নাওয়া খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। যদিও এটা একান্তই আমার ব্যক্তিগত অভিমত। কারন যারা ফেসবুক নিয়ে বেশি টেনশন করে তাদের অ্যাকাউন্ট বেশি পরিমাণে হ্যাক হয়।
  • উপরের প্যারামিটারগুলো দেখার পরে যদি আপনার মেজাজ খারাপ হয় তাহলেও আপনি ফেসবুকের প্রতি চরম মাত্রায় আসক্ত। কারন সত্য কথা সব সময় নাকি তিতা লাগে।
  • এই লক্ষণগুলো যদি আপনার মাঝে থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব শীঘ্রই মানুষিক এবং সামাজিক বিপর্যয়ের মাঝে পড়ে যাবেন। সুতরাং ফেসবুক থেকে সাময়িক দুরত্ব বজায় রেখে আসক্তি কমানোই শ্রেয়।

ফেসবুক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে আপনার চিন্তাশক্তি নিয়ন্ত্রন করে

সাম্প্রতিক সময়ে প্রায় ৭ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর উপর গবেষণায় দেখা গেছে যদি তাদের টাইমলাইনে ইতিবাচক কোন বিষয় থাকে তাহলে তাদের চিন্তাভাবনাও ইতিবাচক হয়। অন্যদিকে নেতিবাচক বিষয়গুলোও তাদের চিন্তাভাবনাগুলো নেতিবাচক করে দেয়। তবে গবেষণার ফলাফল যায় আসুক সেটা কিন্তু বেশি গুরুত্বপূর্ণ না। আসল কথা হলো ফেসবুক চাইলেই আমাদের চিন্তাশক্তি তাদের নিজেদের মতো করে তৈরী করতে পারছে। আমরা বিভিন্ন পেইজ, অন্যদের টাইমলাইন ইত্যাদি দ্বারা ডাইভার্ট হয়ে যাচ্ছি। আমাদের চিন্তার জগত ফেসবুকের সাথে মিলে যাচ্ছে। ফেসবুকের যেকোন বিষয়কে আমরা আমাদের বাস্তব জীবনের সাথে মিলিয়ে ফেলছি। ফলে অনেক মিথ্যা সংবাদ এবং তথ্য নিয়ে আমরা বিভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছি। এবং সেই আমাদের চিন্তার জগতকে পরিবর্তন করে ফেলছি। ইন্টারনেট ডট অর্গের বিরুদ্ধে প্রচারণাগুলোও কিন্তু একই কারনে হয়েছে। কারন এক্ষেত্রে আমরা কোন কোন কন্টেন্ট দেখবো সেটা আগে থেকেই নির্ধারণ করা। অতিরিক্ত ফেসবুক ব্যবহার আমাদের নিজেদের রিমোট কন্ট্রোলিং সিস্টেম তৈরী করে। কারন চিন্তার স্বাধীনতা না থাকলে ব্যক্তির স্বাধীনতা মূল্যহীন।

ফেসবুক হলো নতুন খেলার মাঠ

ফেসবুক বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে এমন এক জায়গায় দাড় করিয়েছে যে, ফেসবুকের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি আমরা বাস্তবতাকে অনুধাবন করতে শুরু করেছি। আগে বিকাল হলে আমরা দলবেধে খেলতে যেতাম। ঘুরাঘুরি আড্ডা সব কিছুই হতো। কোন বন্ধুর কাছে প্রয়োজন হলে তার বাসায় গিয়ে একবার ঘুরে আশাকরি। যেমন, বিকাল বেলা শুয়ে শুয়ে আপনি হয়তো গেইম খেলছেন। এমন সময় আম্মু এসে বললো যে, এখনো শুয়ে শুয়ে কী করছো? যাও বায়রে গিয়ে খেলো। আপনি বাধ্য ছেলের মতো মোবাইল বা ল্যাপটপটা বায়রে এনে গেইম খেলা শুরু করলেন! কিন্তু ভেবে বলেন তো আম্মু কি আসলে এটাই করতে বলছিলো? অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন, ফেসবুকে গেইম খেললে সমস্যা কী? পরিমিত মাত্রায় গেইম খেললে কোন সমস্যা নেই, কিন্তু অনলাইনে গেইম খেললে প্রতিযোগিটা একটু অন্য রকম থাকে। সব সময় নতুন স্কোর করার চিন্তা আমাদের আচ্ছন্ন করে রাখে। ফলে ক্লাসরুম, রিডিংরুম এমনকি মসজিদ মন্দিরে ইবাদত করতে গিয়েও পোলাপাইনদের গেইম খেলতে দেখা যায়।

ফেসবুক মনে করিয়ে দেয় আমাদের কি নেই!

ফেসবুকে অনেক সময় দেখা যায়, আপনি কি সিঙ্গেল? তাহলে আপনার নিউজ ফীডে দারুন সব রিলেশনশীপ তথ্য জানতে পারবেন অমুক পেইজ থেকে। আসলে ফেসবুক সবার জন্য এক উন্মুক্ত জায়গা। এখানে প্রত্যেকটি স্টেইজের মানুষের সমাগম রয়েছে। আপনি নিউজ ফীডে দেখলেন চমৎকার সব হ্যাপি কাপলদের ছবি অথবা তাদের বিষয়ে মজার সব তথ্য। অথবা দেখে ফেললেন প্রেম করার উপকারীতা বিষয়ে কিছু ট্পিস। আপনার মনের ভেতরে তখন সহজাত প্রবৃতির কারনে আপনা আপনি একটা হাহাকার কাজ করবে। আপনি হয়তো খেয়াল করে দেখেন অনেকেই ফেসবুকে হৃদয় বিদারক স্ট্যাটাস আপডেট করে। এগুলো শুধুমাত্র আমাদের আবেগের বেহুদা প্রকাশ। এগুলো দ্বারা সামাজিক ভাবে কোন উপকার না হলেও মানুষিক দিক থেকে ঠিকই আমরা আমাদের অভাবটুকু বুঝতে পারি।

ফেসবুকই অনেকের কাছে ইন্টারনেট

আজকাল ইন্টারনেট বলতে অনেকেই ফেসবুকের বায়রে চিন্তা করতে পারেনা। বন্ধু বান্ধব অনেকেই গল্প করে বলে, আমি সারাদিন ইন্টারনেটে থাকি। আসলে দেখবেন তারা সারাদিন ফেসবুক নিয়ে পড়ে থাকে। ফেসবুকে অতি মাত্রায় আসক্তির কারনে ইন্টারনেট এর সঠিক ব্যবহার থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। ফেসবুকের অন্য একটি ব্যাপার হলো ফেসবুকে অ্যানোনিমাস ব্রাউজিং সাপোর্ট করেনা। ফলে আমরা যে কারো ব্যক্তিগত বিষয়গুলো নিয়ে নাড়াচাড়া করার সুযোগ পাচ্ছি। ফলে ইন্টারনেটে সামাজিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি অসামাজিক কাজেও জড়িয়ে পড়ছি।

ফেসবুক আমাদের শান্তি কেড়ে নিচ্ছে

ফেসবুক বিষয়ে সবচেয়ে বড় কথা হলো ফেসবুক আপনার মোড কে পরিবর্তন করতে পারেনা। শুধু সেটার তীব্রতা বাড়িয়ে দিতে পারে। আপনি যদি কখনো মন খারাপ নিয়ে ফেসবুকে বসেন তাহলে দেখবেন বিভিন্ন জনের মন খারাপ করা স্ট্যাটাসগুলো আপনার মন আরও খারাপ করে দিচ্ছে। তাছাড়া আমাদের অনেকের মাঝে মানুষিকতার সাদৃশ্য থাকার কারনে কখনো কারও মন খারাপ স্ট্যাটাস আমাদের মনকে আরও খারাপ করে দিচ্ছে। ফেসবুকে বানানো কোন ঘটনা যদি আপনার জীবনের সাথে আংশিক মিলে যায় তাহলে সেই ঘটনার শেষটুকুর সাথে নিজেকে মিলাতে শুরু করেন। আজকাল মানুষের মাঝে হতাশা, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস এবং কর্মের দৃঢ়তার যে ঘাটতি দেখা যায় তার মূল কিন্তু অনেকাংশ ফেসবুক। আপনি ফেসবুকে লগিন থাকা অবস্থায় কোন কাজ করলে দেখবেন সময় এবং শ্রম প্রায় ৩গুন বেশি লাগে। আর ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো লগআউট অপশনে ক্লিক করা।

আজকের এই টিউনটার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু আপনাদের ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখা না। বরং ফেসবুক ব্যবহারে আরও একটু সতর্ক করা। জীবনের প্রয়োজনে আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করি। কিন্তু সেই প্রযুক্তির কারনে আমাদের জীবন যাত্রা বাধাগ্রস্থ হলে সেটা সত্যিই হতাশার। আশা করবো সামনের দিনগুলোতে আপনারা ফেসবুকের স্বল্প ব্যবহার করবেন। কারন, প্রত্যেক জিনিসই ততোক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকে যতোক্ষণ পর্যন্ত না সেটার অতিরিক্ত ব্যবহার না করা হয়। তবে শেষ করার আগে একটা মজার জিনিস বলি, আপনারা গুগলে Facebook Addiction লিখে ইমেজ সার্চ করে একবার দেখতে পারেন। এত্তো মজার সব ছবি আসে যে, সেগুলো দেখে হাসতে হাসতে আমি অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। আপনাদের জন্য সেখান থেকে কয়েকটি তুলে দিলাম। এতোগুলো তিক্ত কথার মাঝে কিছুটা আনন্দ দেওয়ার এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র। কেমন লাগলো সেটা অবশ্যই জানাবেন।

  • যখন আমরা পড়তে বসি তখন ফেসবুক যে ভুমিকা পালন করে!

  • গোপন কিংবা প্রকাশ্য যেকোন কিছু যারা ফেসবুকে শেয়ার করে থাকতে পারে না।

  • জীবনের সব আনন্দময় মূহুর্ত যাদের ফেইসবুক ঘিরে আবর্তিত হয়!

  • ঘটনার গুরুত্বের চাইতে যখন ফেইসবুকে শেয়ার করাটা বেশি প্রাধান্য পায়!

  • ফেইসবুক আসক্তরা যদি কোনদিন ফেইসবুক ছেড়ে বাস্তব জগতে চলে আসে.

  • আমরা প্রতিদিন কিছু ফেইসবুক পাগল দ্বারা যে ধরনের সমস্যার সম্মুখিন হই।

  • বাংলা ডায়লগগুলো ঘটনা অনুসারে সংযোজন করলাম। জানিনা কেমন হয়েছে, তবে টিউনের কন্টেন্টগুলো নিজের প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকবেন।

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো সেটা হলো, আশাকরি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।

আপনাদের জন্য » সানিম মাহবীর ফাহাদ

➡ ইমেইলে আমার সকল টিউনের আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুনঃ টেকটিউনস » সানিম মাহবীর ফাহাদ 🙄

Level 7

আমি সানিম মাহবীর ফাহাদ। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 176 টি টিউন ও 3500 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 158 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আগে যা শিখেছিলাম এখন তা শেখানোর কাজ করছি। পেশায় একজন শিক্ষক, তবে মনে প্রাণে টেকনোলজির ছাত্র। সবার দোয়া প্রত্যাশি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

vai oshadaron.fb te asokto nai ami.baclam

সেইরাম টিউন হইছে।

সত্যিই ফেসবুক জীবনের অনেকটা সময় নিয়ে নেয়।

লেখাটা খুব সুন্দর হইছে, কিন্তু কোনো লাভ নাই, যারা আশক্ত তারা জিবনেও বদলাবে না

ইহাই বাস্তবতা

khub moja pailam

জোস হইছে বস ।

ফাহাদ বরাবরে মত এবারের টিউন ও ফাটাফাটি।কিন্তু উপরে যে পাঁচ লক্ষন বলেছেন তার একটা আমার সাতে মিলে না তাহলে আমি ফেসবুক আসক্তির মাযে নাই ।প্রেম করার উপকারিতা কিছু ছিলও না কখনও প্রেম করা লস আর সবছে বড় লস টাকর লস মনমানসিকতার লস আর সব থেকে বড় যে লস সেতু সময়ের যা অপুরনীয় লস ।সামাজিকভাবে লস আরো অনেক ।আমি সারাদিন ইন্টারনেট পড়ে থাকি কিন্তু ফেসবুক না সপ্তাহে একবার দুবার । সুন্দুর টিউন অনেক ধন্যবান ।ভালো থাকবেন আর সুন্দুর ওমূল্যবান টিউন শেয়ার করবেন। ok

    ধন্যবাদ কামাল হোসেন ভাই। ফেসবুকে আমিও বেশি একটা একটিভ থাকি না। কারন ফেসবুকে লগিন থাকলেই যেকোন কাজে সময় বেশি লাগে এবং মনযোগ আসে না। তবে আপনার অনুভুতি এবং কর্মপন্থা জেনে ভালো লাগলো। আপনিও ভালো থাকবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।

বাংলা ডায়লগগুলো দারুন মিলছে । হা ভাই আর একটা কথা মনে কষ্ণ নিবেন না যারা আশক্ত তারা জিবনে ও বদলাবে না ।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।

আমাদের বর্তমান বাস্তব প্রেক্ষাপট সত্যিই সুন্দর করে তুলে ধরেছেন ।
ধন্যবাদ !

I LIKE IT SO MUCH …….

সত্যিই তাই এমন টি হয়।।

একটা সময় ছিল যখন ফেচবুকে অনেকটাই আসক্ত ছিলাম, তবে এখন একেবারেই মন চায়না ফেচবুক চালাতে। সুন্দর টিউনের জন্য ধন্যবাদ :-)।

    শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জন ছাড়া কোন কিছুতেই আসক্ত থাকা ঠিক নয়। সুন্দর টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ 🙂

অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন অসাধারন ।

ভাই টিউনটা অনেক সুন্দর হইসে…… প্যারামিটারগুলো যদিও আমার সাথে মিলেনাই কিন্ত তারপরও আমার কাছে মনে হয় আমি ফেসবুক এ আসক্ত…… ছবি এবং ক্যাপশনগুলো অনেক মজা দিয়েছে 😛

    প্যারামিটার গুলো মিলেনাই জেনে ভালো লাগলো! আর সুন্দর টিউমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ 🙂

আসসালামু আলাইকুম।অনেক দিন পর পিটিতে একটা ভালো টিউন দেখলাম ধন্যবাদ। তবে টিউনটি এডমিশনের আগে পেলে হয়তোবা এমনটা হতোনা। তবুও ধন্যবাদ। অন্যরা যেন শতর্ক হয়।
কিছু কথা ছিল, উইনডোস সেভেন Iso ফাইল করার ব্যপারে। এর আগে যে হেল্প করছিলেন সেভাবে পারছি না।

আমি টেকটিউনস-এ নতুন। শুরু করছি একটি অসাধারন লেখার উপরে মতামত দিয়ে। আপনার দেয়া ৬ টি লক্ষন সত্যিই ভেবে দেখার মত। ফেসবুক যে আমাদের জীবন থেকে কতকিছু কেড়ে নিচ্ছে তা হয়ত আমরা টের পাচ্ছি না অথবা কেউ কেউ টের পাচ্ছি। আমার একটা ছোট্ট অভিজ্ঞতা আপনাদের বলছি – আমার এক বন্ধু অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে, তো কয়েকদিন পর পরই ফ্যাক্টরী রিসেট দেয়। প্রথমে সে যে সফটওয়্যার আপডেট দেয় তা হল ফেসবুক। এটাও কোনও সমস্যা না। তবে যেদিন আমাকে বলল যে “দোস্ত তুমি তো ফেসবুক ব্যবহার কর না, তো করা শুরু কর। নইলে জীবনে আপডেটেড থাকতে পারবা না।” তারপর জিজ্ঞাসা করেছিলাম “আপডেটেড থাকতে ফেসবুকের কি প্রয়োজন?” তার উত্তর ছিল “একমাত্র ফেসবুকে নির্ভরযোগ্য (তথাকথিত) আপডেটেড সংবাদ পাওয়া যায়। ” কথাটা সেদিন আর বেশি গড়িয়ে নিয়ে যাইনি। বন্ধু আমার সরকারি চাকরি করে। বন্ধু বলে কথা। আর আমি ছোট্ট একজন নেটওয়ার্ক স্পেশালিষ্ট।

যাই হোক আপনাদের প্রতি অনুরোধ দিনে যতটুকু সময় ফেসবুকে দেন তার মাত্র ৩০ মিনিট আপনি পেপারের সুডোকু মেলান (বাচেলর হলে), নইলে বউয়ের সাথে কাজে হাত মেলান (বিবাহিত হলে, সন্তানাদি না থাকলে), নইলে আপনার সন্তানকে পড়ান। দেখবেন জীবনকে অনেকটা ভাল লাগবে।

আমি ফেসবুকের বিরোধী না, বা কারুর সাথে তুলনার জন্যও মতামত দিচ্ছি না। যখন কোনও কিছুর তুলনামুলক বিচারে হারানোর পাল্লাটা একটু ভারি থাকে তখন ভাববার অবকাশ থাকে বৈকি।

বিঃদ্রঃ বর্তমানে ফ্রী ইন্টারনেটের নামে নতুন ক্রেজ তৈরি হয়েছে যার প্রধান চালিকাশক্তি হল ফেসবুক। এই ফ্রী ইন্টারনেটের ফেসবুক ছাড়া অন্য সাইট কতটুকু ভিজিট হয় তার সমীক্ষা কি কারুর কাছে আছে? থাকলে দয়া করে জানাবেন।

    আপনার টিউমেন্ট দেখে আমি সত্যিই ইমপ্রেসড, অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা কিছু ইঙ্গিত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার সাথে আমি শতভাগ সহমত এবং এতো সুন্দর টিউমেন্টের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আশা করি সব সময় গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিয়ে টেকটিউনসের পাশেই থাকবেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।

ভাই চরম লাগলো ।
ভাবতেয়াছি কয়ডা ধইণ্যার বস্তা আপনার মাথায় তুইলা দিমু।

এখন সত্যি কথাটা বলি 😀
ফেসবুক আসক্তির প্যারামিটার এর ৪ নম্বর টায় মাঝে মাঝে আসক্ত হইয়ে পরি।
তবে সময় বিশেষে :p সব সময় না।
তাই মুই নিজেরে আসক্ত কইতাম না 😀

    হা হা হা, এতো ধইন্যা দিয়ে কি করুম?
    যাহোক, সুন্দর টিউমেন্টের জন্য কিছু ধইন্যা আপনার মাথায় নামায়া দিলাম 😛

অসাম হইছে,,,,, 🙂

ফেসবুক ব্যবহার করছি ২০১২ থেকে, তবে এখন আর তেমন একটা ব্যবহার করিনা, ৬মাসে ১বার লগিন করি, তবে আর একটি কথা আপনার উপরের একটি লাইন দেখে বলছি আমার একমাত্র ভাগ্নের বর্তমান বয়স ৫ বছর ওর জন্য ১০১৩ তে একটা ফেসবুক আইডি ওপেন করে রেখেছি। ইচ্ছে আছে ও যখন ক্লাস ৫ম শ্রেনি বা তারও উপরের ক্লাসে পড়বে তখন কোন এক বার্থডেতে ওর জন্য ওপেন করা আইডিটা গিফট করবো, যদি আমি বেচে থাকি ত

    গিফ্ট হিসাবে পুরাতন আইডি একেবারে মন্দ না। আমিতো আমার ভাগ্নের জন্য বাংলালিংক এর প্রথম দিকের সিম রেখে দিছি। আইডি পাওয়া গেলেও পুরান নাম্বারগুলো পাওয়া যাবে না ভেবে।

আপনার উপরের একটি লাইন এর উদ্বিতি দিয়ে বলছি, আমার একমাত্র ভাগ্নের বর্তমান বয়স ৫ বছর ।ওর জন্য ২০১৩ তে একটা ফেসবুক আইডি ওপেন করেছিলাম। ইচ্ছে আছে ও যখন ক্লাস ৫ম শ্রেনি বা তারও উপরের ক্লাসে পড়বে তখন কোন এক বার্থডেতে ওর জন্য ওপেন করা আইডিটা গিফট করবো, অবশ্য যদি আমি বেচে থাকি ততদিন পর্যন্ত, Prove https://www.facebook.com/profile.php?id=100005873772103

অনেক সুন্দর এবং সময় উপযোগী একটি টিউন ভাইয়া। সত্যিই এই ফেসবুক কিছু মানুষকে বিপনগামী করছে। আজকাল পোলাপান আঠার মত লাইগা থাকে এটার সাথে। ছুটিটে যখন বাড়ি যাই হার হারে এইটা টের পাই। বছর পর হয়তো এক হলাম কিন্তু ব্যাস্ত থাকছি ফেসবুক নিয়ে। এইটা নিয়ে একদিন এক বন্ধু প্রচন্ড রাগ করে।
সেই ২০১১ সাল থেকে ফেসবুক চালাই। প্রোগ্রামিং বিষয়ক এবং আরো কিছু শিক্ষা মূলক গ্রুপে যুক্ত হয়েছি। কিছু ভাইয়া আছেন যাদেরকে পেয়েছি টেকটিউন থেকে। ভাল কাজে ফেসবুক ব্যবহার করি। বেঁচে গেছি আমি এই ভাইরাসে আসক্ত নয়।
আপনার উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হক ভাই।

    আপনার কথাগুলো শুনে ভালো লাগলো রহুল আমিন ভাই। আপনার জন্য শুভকামনা। টিউমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন। আমিন।

আপনার প্রত্যেকটা কথা এবং ছবি বাস্তবধর্মী বিশেষ করে শেষের ছবি গুলো । আর চরম বাস্তবধর্মী যেটা লেগেছে- “ফেসবুকই অনেকের কাছে ইন্টারনেট ” । ঠিকই বলেছেন ,এখনও এমন কিছু ছেলে আছে যারা আবার নতুন মোবাইল কেনার আগে দেখে নেয় যে ওটায় ফেসবুকই আছে কিনা ? অন্য কিছু তাদের দরকার নেই শুধু ফেসবুকই তাদের কাছে যথেষ্ট ।
তবে ফেসবুক এ বিভিন্ন শিক্ষণীয় গ্রুপ ও পেজ থাকে যেগুলো প্রয়োজন মত ব্যবহার করতে পারলে ফেসবুকিং কে ক্ষতির তালিকায় ফেলার দরকার হবে না বলেই আমার মনে হয় ।
ও ভুলেই গিয়েছিলাম ! অসাধারন টিউনের জন্য ধন্যবাদ ।

তার চেয়েও মজার এক্সক্লুসিভ বিষয় হচ্ছে এগুলো সবাই জানে দেখেই মানতে পারে না- উম, মানতে কষ্ট হয় আরকি 😛 এত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে, আসক্তিটা আসলে প্রথমে জীবনে জেঁকে বসলেও মন আর সময়ের যখন বিবর্তন ঘটে তখন ঠিকই আসক্তি পরিপক্কতায় রূপান্তরিত হয়ে যায়…..তবে হ্যাঁ, বিবর্তন হওয়াটা জরুরি এবং সেটা প্রাকৃতিকভাবে জীবনের প্রয়োজনের মধ্য দিয়েই 🙂

তবে ফেবু ছাড়া যেকোন মানুষই এই সময়ে অন্য ইউজারদের চেয়ে ১০ বছর পিছিয়ে থাকবেই- কারন প্ল্যাটফর্মটা যে Dyamism (গতিশীলতা) তৈরি করেছে এটাকে অস্বীকার করা আর গুহায় ঢুকে বসে থাকা একই কথা…..আমি নিজেও সম্পূর্ণ বিরত থাকার পক্ষে কোন যুক্তি মনে মনে দাঁড় করাতে পারিনি…….ডিজুস পুলারা যদি স্ট্যাটাস জানান দেবার পাশাপাশি ভাল নিউজ, পেইজ, গ্রুপগুলোতেও ঢুঁ মারে নিয়মিত- তাহলে মানসিক উন্নতি আর তথ্যের জানাশোনার পাশাপাশি বাবা-মা আর সমাজবিজ্ঞানীরা নির্ঘুম কিছু সময় পার করতে পারত আরকি 😳 কিন্তু শুভবুদ্ধি জিনিসটা এমনই যে- কিছু ত্যাগ না করলে কখনো উদিত হয় না 😯

টিউনের জন্য ধইন্যা…….ঈদ মোবারক 🙂

*** আপাতগ্রাহ্য আবশ্যক কিন্তু অগুরুত্বপূর্ণ কষ্টকর ব্যক্তিগত কিছু কারণে আপাতত টিটির জন্য সময় ব্যয় করতে কৃপণতা করছি, টিউমেন্ট না দিলেও দ্রুত চোখ ফেলতে চেষ্টা করি অলিগলিতে- আর বেশি ভালোলাগার পোষ্টে আপাতত কিপ্টামিটা কম করছি…..তবু জীবন চলে যায়…..আশাকরি আমার এহেন “পৃষ্ঠ প্রদর্শনে” রাগ করবেন না 😉

    একই বিষয় একেক জনের কাছে একেক রকম। তবে নেতিবাচক এবং ইতিবাচক উভয় বিষয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকাটা জরুরী। বরাবরের মতো অসাধারন টিউমেন্টের জন্য ধইন্যা।

    টিউমেন্টের সংখ্যার ব্যাপারে আমি এতোটা আগ্রহী না। তবে মানসম্মত টিউমেন্টগুলো অল্প হলেও মনে সন্তুষ্টি আনে। অসাধারন এই অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কিপ্টামি করতে থাকেন, কিন্তু ভুলে যাবেন না যেন।

Thnx For share

ভাই আমার আইডি টা প্রায় সময় ফটো ভেরিফাই করতে বলে, ২বার জাপানী ip ব্যাবহার করে ঠিক করেছি, এখন আর জাপানী ip দিলেও ফটো ভেরিফাই করতে বলে, ট্রাস্ট ফ্রেন্ড দেওয়া আছে ৫জন, তার পরেও কয়েক বার ফটো ভেরিফাই করলাম, এইটা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন উপায় আছে কি যেইটা ১০০% কাজ করবে, প্লিজ জানা থাকলে বইলেন

    এ ব্যাপারে আমি আসলে বেশি কিছু জানিনা। আপনি পারলে টেকটিউনস ফেইসবুক গ্রুপে সমস্যাটা নিয়ে একটি পোস্ট করতে পারেন।

ভাই আপনি একটু কষ্ট করে আমাকে গ্রুপের লিংক টা দেন

আমি কিন্তু ফেসবুকে নাই 😛

“কোন স্ট্যাটাস আপডেট করার পর মিনিটে মিনিটে নোটিফিকেশন চেক করা”
শুধু মাত্র এই অংশটুকু আমার সাথে কিছুটা মিল আছে মানে আমি মিনিটে মিনিটে না গেলেও মাঝে মাঝে যাই আরকি শুধু মাত্র নোটিফিকেশন আর ম্যাসেজ চেক করতে 🙂 তবে চ্যাটিং-এ আমার বহু এলার্জি এবং বিরক্ত লাগে যখন অযথাই ম্যাসেজে ফাউ প্যাচাল পারে।

    ভাই, এটা শুধু আপনি কেন, আমিও তাই করি। যতো কথায় বলি ফেইসবুক ছাড়া এখন এক মূহুর্তও চলে না আমাদের। টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ (একটা কথা বলে নেই, গত ৪ বছর ধরে চ্যাট অফ করে রাখছি। তারপরেও প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০টা করে মেসেজ আসে) 😀

দারুন লিখছেন দাদা জবাব নেই ।

টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া 🙂

আপনার প্রতিটা টিউন খুবই উপভোগ করি। ….

ms office 2016 (32 বিট) এর ডাউনলোড লিঙ্কটা কি দিতে পারবেন..

Level New

নিজের হাতে নিজের ইঞ্জেকশান দেয়ার ছবি দিয়েছেন। এটা কি খুব সুন্দর দেখাচ্ছে আপনার দৃষ্টিতে?

    হাতে ইঞ্জেকশন দেওয়ার ছবিটি ফিচারড ইমেজ হিসাবে টেকটিউনস নিজে দিয়েছে। ছবিটি টিউনের কোন অংশ ছিলো না। এখানে আমার কোন হাত ছিলো না। তবে এখানে আসক্তি বুঝাতে ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে। দৃষ্টিকটু তো মনে হচ্ছে না।

টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ

ভালো আছি ফেসবুক ছাড়া। গতকালকে এক মাঝবয়সি আংকেল কে দেখলাম নিজ উদ্যগে অটো গাড়ি, বার কারের সামনে একটা করে স্টিকার লাগিয়ে দিচ্ছেন। কাছে গিয়ে পড়লাম, “ফেসবুক এবং স্মার্টফোন হতাশার কারন”। আংকেলকে দেখে খুবই মায়া লাগলো।

    আমি নিজেও তেমন একটা ব্যবহার করি না। মাঝখানে বাদই দিয়ে দিয়েছিলাম। এখন তো একান্ত প্রয়োজনে একটু ব্যবহার করি। টিউমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

Ore shorbonash ato comments?Fatafati post.Tobe vai amar ovijog ase apnar proti,facebook a apnake inbox korsilam laptop kinbo bole,ajo reply dilenna.

    আসলে ফেইসবুকে প্রতিদিন অনেকেই মেসেজ করে। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে রিপ্লাই দেওয়া হয়ে উঠে না। আমাদেরও তো ব্যক্তিগত কাজ থাকে ভাই। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বিষয়টা।

ধনবাদ ভাই দারুন জিনিস শেয়ার করলেন।
Emdadul Hoque

সানিম মাহবীর ফাহাদ ভাই 100% সত্য কথা বলছেন, আমাদের সমাজটা দিন দিন একেকজন একেকটা জিনিসের প্রতি আসক্ত হয়ে পরছে, যেমনঃ কেউ আসক্ত ফেসবুকে, কেউ স্টার জলসা, জি বাংলা, কেউ ইয়াবা, কেউ গাজা, কেউ ফেন্সিডিলে। এই ভার্সুয়াল জগত থেকে আজ শিশুরাও বাদ পরছে না, বাবা মায়েরাও তার সন্তানদের হাতে কিছু না ভেবেই স্মার্ট ফোন তুলে দিচ্ছেন এর শেষ কোথায়।

আসলেই !

টিউনটা অনেক ভালো ছিলো।

চমৎকার টিউন করেছেন অনেকদিন পর টিটিতে এসে আপনার চমৎকার টীউন দেখলাম।