ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ক্যারিয়ার (পর্ব:৯ – ফাইভার নিয়ে বিস্তারিত)

ফাইভারে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সার্ভিস অফার করে টিউন করে, যাকে বলা হয় গিগ। এসব গিগগুলো ৫ ডলার- ২০০ ডলারে বিক্রি হয়। এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: fiverr.com। ফাইভারে আগেই ফ্রিল্যান্সাররা গিগ বানিয়ে রাখে এবং ক্লাইন্টরা সেটা প্রয়োজন অনুযায়ি কিনে থাকে। ফাইভারে মূলত সবধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যেকোন একটি সেক্টরে কাজ শিখেই এখানে কাজ করতে পারবেন। যারা মার্কেট প্লেসে একবারে নতুন তারা খুব সহজেই ফাইভার থেকে কাজ পেতে পারেন।

fiverr

এর আগের পর্বগুলো যারা মিস করেছেন, তাদের জন্য আগের পর্বগুলোর লিংক দিচ্ছি।

১ম পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা

২য় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ভুল ধারণাগুলো

৩য় পর্ব:  ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে করনীয়

৪র্থ পর্ব:  চাকুরি নাকি ফ্রিল্যান্সিং

৫ম পর্ব: বিখ্যাত মার্কেটপ্লেসের পরিচিতি

৬ষ্ঠ পর্ব: মার্কেটপ্লেসের বাইরে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাওয়ার উপায়

৭ম পর্ব: পেমেন্ট উত্তোলনের ‍উপায়

৮ম পর্ব: আপওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিত

ফাইভার এ যে ধরনের গিগ তুলনামূলক বেশি সেল হয়  :

- অনলাইন মার্কেটিং

- ভিডিও এবং এনিমেশন ক্রিয়েটিং

- প্রফেশনাল আর্টিকেল রাইটার

- ইমেজ স্ক্রেচ

- লোগো ডিজাইন

-  প্রোগ্রামিং ইত্যাদি।

 

ফাইভারে  প্রোফাইল তৈরি  

ফাইভারে গিগ তৈরি করতে হলে ফাইভার ডট কম থেকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ইমেইল এড্রেস লাগবে। এছাড়া ফেইসবুক অথবা গুগল প্লাস দিয়েও সাইনআপ করা যায়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত করার জন্য ইমেইল ভেরিফিকেশান করা হয়। অ্যাকাউন্ট করার সময় সাইনআপ ফর্মে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হয়। অ্যাকাউন্ট নিশ্চিত হয়ে গেলে এখন প্রোফাইল তৈরি করা।

অ্যাকাউন্ট খোলার পর লগইন করে সেটিংস থেকে পাবলিক প্রোফাইল সেটিংস এ অপশন এ গিয়ে বিস্তারিত লিখে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। হাসি খুশি স্পষ্ট প্রোফাইল পিকচার ব্যবহার করতে হবে। নকল কোন কিছু দেয়া যাবে না। আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ের উপর ১৫০-৩০০ ওয়ার্ডের মধ্যে লিখতে হবে। আপনি বায়ারের সাথে যে ভাষাই যোগাযোগ করবেন সেটি সিলেক্ট করে দিতে পারেন। প্রোফাইল কমপ্লিট হয়ে গেলে এখন রিসার্চ করার পালা। গিগ তৈরির জন্য অন্যের গিগগুলো দেখে আইডিয়া নেয়া যেতে পারে। এছাড়াও গিগগুলোর ডেসক্রিপশন দেখলেও অনেক কিছু জানা যাবে।

fiverr1 

ফাইভার এ আকর্ষণীয় গিগ তৈরির টিপস:

গিগ হলো অফারকৃত বিশেষ একটি সার্ভিস। প্রথম অবস্থায় একটা গিগ বায়ারের কাছে ৫ ডলার সেল করা যায়। গিগটি তৈরির সময় যে শর্ত দেওয়া হয় তা অনুসারে কাজ সম্পন্ন করতে হবে।

১) গিগ টাইটেল : সুন্দর একটি গিগ টাইটেল থাকলেই অফারটি বায়ারদের নিকট আরও বেশি গ্রহনযোগ্য হবে। কোন ধরনের সার্ভিস দেয়া হবে তা উল্লেখ করা হয় গিগ টাইটেল দ্বারা। গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখেই ভিতরে গিয়ে পড়তে আকর্ষণবোধ করে। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন। গিগ টাইটেলে একই শব্দ একাধিক বার ব্যবহার করা যাবে না।

২) ক্যাটাগরি : গিগের উপর ভিত্তি করে ক্যাটাগরি নির্বাচন করতে হবে। ক্যাটাগরি অবশ্যই গিগের সাথে মিল থাকতে হবে। ক্যাটাগরি দেয়া হলে সাব-ক্যাটাগরি  নির্বাচন করতে হবে।

 ৩) গিগ গ্যালারি : গিগ গ্যালারিতে সার্ভিস সম্পর্কিত ইমেজ আপলোড করতে হবে। ইমেজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এরকম কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি কার্যকরী ছবি হাজারটি বাক্যের চেয়েও শ্রেয়তর। ইমেজ সাইজ ৫ এম বির নিচে হতে হবে। গিগ গ্যালারিতে সর্বনিম্ন ১টি ও সর্বোচ্চ ৩টি ইমেজ ব্যবহার করা যায়। ছবি গুলোর সাইজ প্রস্থ ৬৮২ পিক্সেল ও উচ্চতা ৪৫৯ পিক্সেল হতে হবে। সুতরাং অফারের সাথে যে ছবিটি সংযুক্ত করবেন সেটি গুরুত্বের সঙ্গে বাছাই করতে হবে।

৪) গিগ ডেসক্রিপশন : গিগ ডেসক্রিপশন এ সার্ভিস সম্বন্ধে বিস্তারিত লিখতে হবে যাতে বায়ার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারনা পায় এবং আকৃষ্ট হয়। সার্ভিসের ডেসক্রিপশন তারাই পড়বে যারা আপনার টাইটেল এবং ছবি দেখে আগ্রহী হওয়ার পর আরও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখতে হবে যেন এটি পড়লে বায়ার সার্ভিসটি কেনার জন্য অর্ডার করে। উপস্থাপনা যত ভাল হবে গিগ সেল হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।

৫) ট্যাগস : সার্ভিস রিলেটেড কিওয়ার্ড ট্যাগ এ ব্যবহার করতে হবে। গিগটি যে ধরনের কাজের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে সে ধরনের কাজের উপর ৫টি কিওর্য়াড র্নিধারন করতে হবে এবং  সর্বনিম্ন ৩টি কিওর্য়াড ব্যবহার করতে হবে। কিওর্য়াড রিসার্চ করে ট্যাগ ব্যবহার করলে ভাল হয়।এর ফলে ক্লাইন্ট গিগটি সহজে খুজে পাবে এবং অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।

৬) ডিউরেশান : যে সার্ভিসের উপর গিগ তৈরি করা হয়েছে প্রথমে তা চিন্তা করতে হবে যে এই সার্ভিসটি সম্পন্ন করতে কতটুকু সময় লাগবে বা অন্যরা একই সার্ভিস কতটুকু সময়ের মধ্যে ডেলিভারি দিচ্ছে।ডিউরেশান ১ থেকে ২৯ দিন পর্যন্ত দেয়া যায়। ফাইভার এ সাধারণত ডিউরেশান ১ থেকে ২ দিন দেয়া হয়।

 ৭) ইন্সট্রাকশান ফর বায়ার : বায়ার সার্ভিসটি নিতে হলে কি কি শর্ত পূরণ করতে হবে এই অপশন এ এগুলো উল্লেখ করতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য বায়ারের কাছ থেকে কি কি দরকার হবে তা উল্লেখ করতে হবে। যেমন: ইমেজ,ইউজার, পাসওয়ার্ড,কন্টেন্ট,ইত্যাদি। বায়ারের কাছ থেকে সেলারের চাহিদা উল্লেখ করে উল্লেখ করে দিতে হবে যাতে পরবর্তীতে ডেলিভারি দিতে সমস্যায় না পরতে হয় অর্থাৎ এই সার্ভিসটি নিতে হলে বায়ারের এই তথ্যগুলো লাগবে।

 ৮) গিগ ভিডিও : গিগে ভিডিও যুক্ত করলে সেটি সেল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেডে যায়। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে হবে। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে। একই  ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করা যায়। "এক্সক্লুসিভ অন ফাইভার" এই কি ওয়ার্ডটি ভিডিওতে অবশ্যই থাকতে হবে।ফাইভার ব্লগ থেকে জানা যায় যে সকল সেলারের ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি, ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গিগে শো করে। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও পরিবর্তন করা যায়। থাম্বনেল ও ইচ্ছেমত পরিবর্তন করা যায়।  পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই  গিগে ভিডিও যুক্ত করা যায় না।

9

ফাইভারে গিগ বিক্রি বৃদ্ধির টিপস:

ফাইভারে একটা টপিকস এর উপর হাজার হাজার গিগ আছে। এই কারনে আপনার গিগটি ফাইভার থেকে খুজে বের করা সহজ না।  কোন বায়ার যখন ফাইভারে এসে কিছু তার প্রয়োজনীয় সার্ভিসটির জন্য সার্চ করে, তখন যে গিগগুলো সার্চের  ১ম দিকে থাকে সেসব গিগ থেকে বায়ার তার সার্ভিসটি নিয়ে থাকে।

যেসব গিগে রিভিউ বেশি তাকে এবং যেসব গিগে মানুষ ঢুকেছে বেশি সেগুলোকেই সার্চের প্রথমে দেখা যায়।

গিগটিকে কিছুটা অপটিমাইজ করলে সফলতা পাওয়া যাবে।

কিভাবে অপটিমাইজ করবেন দেখে নিন:

-  ৬০ থেকে ৮০ অক্ষরের মধ্যে গিগ টাইটেলটি লিখতে হবে।

- টাইটেলে মূল কিওয়ার্ডটি প্রথমে থাকতে হবে।

- মূল কিওয়ার্ডটি গিগ ডেসক্রিপশন এ মিনিমাম ৩ বার থাকলে ভাল

- ট্যাগ লিখার সময় লং টেইল কীওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

-  গিগ ভিডিও যোগ করলে গিগ সেল হওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।

গিগটিকে অপটিমাইজ করার পর সেটিকে মার্কেটিং করলে ভাল পরিমাণ ক্রেতা পাওয়া যাবে। সেজন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ফোরাম টিউনিং, ব্লগ টিউমেন্টিং, ভিডিও মার্কেটিং এবং  গেস্ট ব্লগিং করতে পারেন। সবগুলো একসাথে করতে পারলে দ্রুত ভাল ফলাফল পাবেন। সম্ভব না হলে যে কোন একটি সঠিকভাবে করুন। তাতেই  দেখবেন ১সপ্তাহের মধ্যেই ইনকাম শুরু হয়ে গেছে। 

ফাইভারে র‌্যাংকিং:

আপনার একাউন্ট যদি ১ মাস একটিভ থাকে এবং আপনি যদি ফাইবার এ ১০ টি গিগ সেল করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে লেভেল ১ এ নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট এ একটি লেভেল ১ এর ব্যাচ দিবে। বায়ার এর মডীফিকাশান যেন না হয়। কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন করে বায়ারকে কাজের প্রমান পাঠিয়ে দিবেন। মনে রাখবেন, বায়ার যদি কাজে সন্তুষ্ট না হয় তাহলে সেটির টাকা পাওয়া যাবে না। সুতরাং শতভাগ কাজ করতে হবে। যদি ফাইবার এ ৫০ টি গিগ সেল করেন এবং আপনার যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে এবং আপনার একাউন্ট যদি ২ মাস একটিভ থাকে তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে লেভেল ২ এ নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট এ একটি লেভেল ২ এর ব্যাচ দিবে।  বায়ার কে দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনার একাউন্ট যদি ৪ মাস একটিভ থাকে এবং যদি ফাইবার এ ২৫০ টি গিগ সেল করেন এবং  যদি ভালো ফিডব্যাক থাকে তাহলে ফাইভার কমিউনিটি আপনার একাউন্টটিকে টপ লেভেল এ নিয়ে নিবে। তারা আপনার একাউন্ট এ একটি টপ লেভেল এর ব্যাচ দিবে। টপ লেভেলে অনেক বেশি কাজ পাওয়া যায় এবং প্রত্যেকটি কাজের মূল্য অনেক বেশী নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। ফাইভারে কাজ করলে প্রথমদিকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে কেননা প্রথম দিকে আপনার গিগ খুব কম সেল হতে পারে। আপনি যখন একটির পর একটি লেভেল অতিক্রম করবেন তখন গিগ সেল করা সহজ হয়ে যাবে।

images

ফাইভারের পেমেন্ট মেথড :

ফাইভার প্রতি ৫ ডলারে ১ ডলার চার্জ হিসেবে কেটে নিবে অর্থাৎ ৫ ডলার ইনকাম করলে আপনি পাবেন ৪ ডলার করে। প্রতিটি কাজ বায়ার এর দেয়া কমপ্লিট ঘোষনা দেয়ার ১৫ দিন পরে টাকা উত্তোলন করা যাবে।  ফাইভার থেকে বাংলাদেশে সাধারণত পাইওনিয়ার কার্ড দ্বারা টাকা উঠানো যায়। পাইওনিয়ার ডেবিটকার্ডের মাধ্যমে ফাইভার থেকে আয় করা অর্থ সরাসরি এটিএম বুথের মাধ্যমে উঠানো যায়। প্রতি বার $ ৩.১৫  চার্জ কাটবে।  তাছাড়া গত সেপ্টেম্বর’২০১৫ হতে ফাইভারে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে ডলার উত্তোলনের সিস্টেম।

সতর্কতা:

১)  কাজের অর্ডার পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।

২) অন্যের গিগ থেকে নকল করে নিজের গিগ তৈরি করলে সেই অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যাবে।

৩)  একটা পেপাল  অ্যাকাউন্ট কিংবা পাইওনিয়ার অ্যাকাউন্ট  যদি একাধিক ফাইভার অ্যাকাউন্টে যু্ক্ত থাকলে সেটার জন্য বিপদ হতে পারে।

৪)  একই তথ্য দিয়ে একের অধিক অ্যাকাউন্ট খুললেও বিপদের আশংকা রয়েছে।

 

আমার এ লেথাটি  ১ম প্রকাশ হয়েছে দৈনিক যুগান্তরের বৃহস্পতিবারের ”চাকুরির খোজে” পাতাতে।

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক যেকোন সহযোগিতার জন্য আমার পেজে এসে প্রশ্ন করতে পারেন।

পেজ লিংক: https://www.facebook.com/ekram07

Level 0

আমি মোঃ ইকরাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 103 টি টিউন ও 130 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

নিজেকে অনলাইন ব্রান্ড এক্সপার্ট হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করলেও গ্রাফিকস, ওয়েবডিজাইন এবং অ্যানিমেশন বিষয়েও প্রচুর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ব্লগিংটা নেশার কারনে করি। নিজের ব্লগের লিংকঃ http://genesisblogs.com/


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অসাধারন। আসলেই আপনি অনেক অনেক ভালো লিখেন। আমি তো আপনার বিশাল ফ্যান। আপনার লেখাগুলো পড়ার জন্য অনেক উদগ্রীব হয়ে থাকি। নিয়মিত আপনার ব্লগ পড়ি। ভাল লাগে। ধন্যবাদ ।

Vaiya, apni kon site a kaj koren ektu jante pari?

elance, odesk, freelancer ba onno kono site?

ekram vai ekjon trainer….ekhon “civin tech” training center er sathe involve asen @মেহেদী হাসান সোয়েব

ধন্যবাদ একরাম ভাই