আমাদের মুক্তিযুদ্ধ এবং Call of Duty

টিউন বিভাগ গেমস
প্রকাশিত

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কেউ গেম বানায় না কেন ?!!!

😥

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গেম বানালে সেটার কাহিনী Call of duty এর চাইতেও অনেক সুন্দর হত |

সব যুদ্ধ নিয়ে গেম আছে মুক্তি যুদ্ধ নিয়ে নাই |

🙁

গেম থাকলে নতুন প্রজন্মকে এত কষ্ট করে স্বাধীনতার ইতিহাস জানানো লাগতো না |

🙁

হাহ..

সঠিক ইতিহাস কোনটা সেইটাই তো এখনো কোনো দল ঠিক করতে পারলো না..., গেম বানানোতো অনেক পরের ব্যপার|প্রতি ৫ বছর পর পর স্বাধীনতার ইতিহাস পরিবর্তিত হয় |

😡

 

আচ্ছা...

"ওরা ১১ জন" সিনেমা নিয়েও তো গেম বানানো যায় |কাহিনী অসাধারন |যুদ্ধের পর পরই তৈরি বলে মনে হয় কাহিনীটা এত বাস্তবসম্মত|

ক্যাপ্টেন প্রাইস = ক্যাপ্টেন খসরু

সোপ = মুরাদ/নান্টু [অনেক ছোটবেলায় দেখেছি তাই কাহিনী বেশি মনে নেই ]

😀

 

কি নেই এই যুদ্ধে ...!

সর্ব স্তর থেকে উঠে আসা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ, সেনা-বাহিনীর যুদ্ধ , নদী ও সমুদ্র বন্দরগুলোতে রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি বাহিনীর উপর নৌ বাহিনীর পরিচালিত সিক্রেট মিশন , যেখানে মাত্র তিনজন অল্পবয়সী ব্যক্তি বুকে explosive বেধে, ১/২ কিলোমিটার সাতার কেটে গিয়ে ধংস করে দিয়ে এসেছে পাক বাহিনীর জাহাজ ! বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জঙ্গি বিমান ছিনতাই.., বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন .. যিনি কিনা বিমানের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন গানশিপ নিয়ে, নুর মোহাম্মদ শেখের এল.এম.জি নিয়ে শত্রুদেব্র ঠেকিয়ে রেখে সহযোদ্ধাদের বাচানো...

শত শত নিরীহ লোকের মৃত্যু,মেয়েদের প্রতি নির্যাতন.., ছোট ছোট বাচ্চাদের নিজেদের জীবনের মায়া না করে মুক্তিযোদ্ধাদের স্পাই হওয়া....

মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধের সব উপাদানই আছে যা দিয়ে কিনা অনায়াসে গেম তৈরী করা যায় |

 

আমাদের নতুন প্রজন্ম "সোপের" মৃত্যুতে শোকাহত হয় |"ম্যাকারভ" কে মারার জন্য নিজেই হয়ে ওঠে এক একজন ক্যাপ্টেন প্রাইস | আমরা কি তাদের একজন ক্যাপ্টেন খসরু , ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান , নুর মোহাম্মদ হবার স্বপ্ন দেখাতে পারিনা ?!!?

 

আমদের মাঝে খুউব কম সংখ্যাক মানুষ আছে যারা পাঠ্য বইকে ভালোবাসে |তাই ওই পাঠ্য বইতে মুক্তিযুদ্ধের কথা লিখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে তোলা সম্ভব নয় | কারণ বছর শেষে যখন নতুন ক্লাসে ওঠা হয় তখন পুরনো বইয়ের সাথে সাথে মতিউর , নুর মোহাম্মদেরাও চলে যান |

🙁

থেকে যায় কম্পিউটারের HDD তে প্রাইস, সোপেরা | তারা বড় হয় ম্যাকারভ কে শত্রু ভেবে |ভুট্টো , টিক্কা খান এদের বর্বরতার কাহিনীতো দুরে থাক, এদের নামও কেউ কেউ শুনেছে কিনা সন্দেহ; শত্রু ভাবাতো অনেক পরের ব্যাপার |

 

যতই দিন যাচ্ছে ততই মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মাঝ থেকে ফিকে হয়ে যাচ্ছে |মুক্তিযুদ্ধ মানে এখন দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঝগড়া |মুক্তিযুদ্ধ মানে কি শুধু "স্বাধীনতার ঘোষক" | যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছেন তারা তো সবাই জানেন যে ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান রেসকোর্সের ময়দানে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদেরকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহবান জানান, আর ২৫শে মার্চ রাতে শেখ মুজিব বন্দী হওয়ার কারণে তাঁর পক্ষে ২৬শে মার্চ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্রের কয়েক'জন কর্মকর্তা ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এম.এ.হান্নান প্রথম শেখ মুজিব এর স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রটি মাইকিং করে প্রচার করেন। পরে ২৭শে মার্চ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসার মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাটি শেখ মুজিবর রহমানে পক্ষে পাঠ করেন |যুদ্ধে তাদের অবদান অসামান্য|কিন্তু এরকম একটা পরিস্কার ব্যাপারকে কেন শুধু শুধু ঘোলাটে করা ?!?!!!

 

এখন সবাই হতে চায় ডাক্তার না হয় ইঞ্জিনিয়ার | ফেসবুকে সবার Political view তে লেখা থাকে "I just hate it".

ডাস্টবিন ১টা নোংরা জায়গা |সেটাকে ঘৃনা করে সবাই যদি ময়লা রাস্তায় ফেলে, তবে পরিবেশ দুষিত হয় ..., এলাকা ভরে যায় কাক আর কুকুরে, ছড়ায় দুর্গন্ধ | তখন সেই এলাকা আর বাসের যোগ্য থাকেনা|কেউ যদি এগিয়ে না আসে তবে কিভাবে হবে ?!

😕

এখন মুক্তিযুদ্ধ মানে ২৬শে মার্চ , ১৬ই ডিসেম্বরে বিভিন্ন কোম্পানির বের করা লাল-সবুজ টি-শার্ট পরে ঘুরে বেড়ানো|মোবাইল অপারেটরদের নতুন বিজ্ঞাপন..| তারা ফিডেল ক্যাস্ট্রো, চে গুয়েভারাকে যতটা জানে বা ভালোবাসে ততটা ভাসানী, ফজলুল হককে জানেও না বা ভালোবাসেও না | কারণ এদেরকে কখনো কোনো গেমে দেখা যায়নি বা মিডিয়াতে ততটা দেখা যায় না |

 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যদি তরুনদের মধ্যে না জাগে, তবে কিভাবে তাদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে?দেশপ্রেম না থাকলে দেশের উন্নতিও হবে না কোনদিন |যতদিন না পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গেম তৈরী না হবে ততদিন পর্যন্ত এদেশের তরুনদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ পৌছাবে না |

 

সবশেষে আমাদের দেশের বড় বড় পর্যায়ে থাকা টেকি , প্রোগ্রামার ও গেম ডেভলপারদের প্রতি আমার অনুরোধ , দেখুন না একবার চেষ্টা করে Activision , Infinity Ward এর মতো কোম্পানিদের সাথে যোগাযোগ করে ; যদি এরা call of duty এর মতো আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গেম তৈরি করে দিতে রাজি হয়|অনেকে হয়তো বলতে পারেন , না... আমাদের দেশেই তৈরি করা হোক |কিন্তু আমাদের দেশে call of duty এর মতো এত উন্নত মানের গ্রাফিক্সের গেম তৈরি করা সম্ভব কিনা আমার জানা নাই এবং তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা আছে বলে আমার মনে হয় না | আর গেম কোথায় তৈরি হলো সেটা বিষয় না , বড় ব্যাপারটা হলো তরুনদের কাছে মুক্তিযুদ্ধকে পৌছানো | তারা যেনো গেমটা খেলতে গিয়ে কখনো না বলে,"ধুর.., ফালতু গ্রাফিক্স , খেলে মজা নাই, ফাউল " | তাহলে আমাদের মূল উদ্দেশ্য সফল হবে না |

 

তরুনদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধকে আনতেই হবে, তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতেই হবে, জাগতেই হবে দেশ প্রেমকে, এটাই আমাদের এবারের সংগ্রাম |

বাংলাদেশ দীর্ঘজীবি হোক|

🙂

😉

 

Level 0

আমি শ্যাম সুন্দর। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 7 টি টিউন ও 222 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

এরা দেশ কে নিজেদের মনে করে!!!!!
দেশ কারো বাপের ও না দেশ কারো জামাইর ও না!!!!
😡 😥 😡 😡 😥 😡 😡 😥 😡 😡 😥 😡 😡 😥 😡

সুন্দর লিখেছেন! 😛

Level 0

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটা গেম হয়েছিল আরুনোদয়ের অগ্নিশিখা নামে। বাংলাদেশি ডেভেলপার দের তৈরি করা। নেট এ আমি অনেক খুঁজেছি কিন্তু এই নামে কিছু পাই নি । কেউ কি কোন লিঙ্ক দিতে পারবেন………

এখন যে মানুষটি রাজনিতী দলের নেতা তারা সব রাজাকার হবে এখন যুন্ধ হলে। কারণ তারা দেশকে ভাল বাসে না নিজের পেট কে ভাল বাসে। দেশের ১০০০টাকা ক্ষতি হক নিজে ১০টাপেলেই হবে।

Call of Duty গেমটি নেট থেকে নামিয়ে খলেছি বেশ ভাল লেগেছে 13 জিবি নামাতা অনেক সময় লেগেছে। আপনার চিন্তার প্রশংসা করতে হয় এভাবে খুব সহজেই পরবর্তী প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে পারবে বলে আপনার সাথে আমিও একমত।

Level 0

ভাই, আপনি ঠিক আমাদের মনের কথাটাই বলে দিলেন। কয়েকদিন আগে call of duty : modern warfare 3 টা আবার খেললাম। ঠিক তখনি আমার মাথায়ও এই চিন্তাই ঘুরছিল। সত্যিই যদি এরকম একটা গ্রাফিক্স এর গেম বানানো যায় তবে আজকের যুব সমাজে মুক্তিযুদ্ধ চেতনা জাগ্রত হবেই হবে। এটাই সবথেকে সহজ এবং সবথেকে যুগ উপযোগী উপায়। ভাল কোন গেম ডেবলপার যদি এই পোস্ট টা পরে থাকেন তাহলে একটু চিন্তা করে দেখুন না যোগাযোগ করে EA(Jice) বা Activision , Infinity Ward এর মতো কোম্পানির সাথে……….

    @murad: @আব্দুর রব: @power24: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ| 🙂 আসলেই ভাই.. যোগাযোগ করার দরকার |টিটিতে তো অনেক বড় বড় টেকিরা আছেন দেখা যাক এটা তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে কিনা |
    😉

Level 0

ভাই, আমি buet এ cse তে পড়ি। আমার অনেক আগে থেকে মুক্তিযুদ্ধের উপর গেম বানানোর প্ল্যান আছে। দোয়া রাখেন যেন গেমটা বানাইতে পারি।

    @Adorgolap: আপনার যেহেতু ইচ্ছা আছে সেহেতু অবশ্যই পারবেন | আর এজন্য প্রয়োজন টিম ওয়ার্কের |আমার মনে হয় আমরা সবাই যদি চেষ্টা করি তবে অবশ্যই Activison, Infinity word এর মতো গেম ডেভলপাররা সাহায্য করবেই |ইনশাল্লাহ আমরা পারবো |
    🙂

অত্যন্ত সুন্দর চিন্তার জন্য আপনাকে অভিনন্দন। 😛 আজ প্রথম জানলাম যে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নাকি গেম তৈরী হয়েছিলো।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যদি তরুনদের মধ্যে না জাগে, তবে কিভাবে তাদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে? আসলে কি বলবো ভাই? কি যে আসলে চেতনা ছিলো আমি কনফিউসড়। বামপন্থিরা বলে চেতনা সমাজতন্ত্র, আমলীগ বলে ধর্মনিরপেক্ষতা, বিএনপি বলে জাতীয়তাবাদ, আমাদের সংবিধানে যে চার মুলনীতি আছে তার একটাও ছয়’দফায় ছিলোনা, তাই আমার প্রশ্ন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে কিছুকি আছে? আসলে সবাই যার যার মত বলে। আর 71-এ আমাদের বাপ-দাদারা যুদ্ধ করছিলো আসলে বাচাঁর জন্য কিন্তু তারা তো বাচঁতেই পারেনাই উল্টা আমাদেরও রাজনৈতিক দলগুলার খপড়রে ফালাইয়া গেছে। আজকে গ্রমীনফোন এ্যাড় দিয়ে আমাদের দেশ প্রম শেখায়, ভাষা আন্দোলনের মত বিষয়ে বিগ্গাপন দেয় তারা, আর আমরা কোন প্রতিবাদ করি না, আমরা নাকি আবার বাঙালী… গেম বানাইয়া বিজিনেস হইতে পারে কিন্তু ইতিহাস জানা জাবে না, কারন গেমের ভারশন টু ভারশন ইতিহাস বদলাবে আমার তাই মনে হয়, যুদ্ধে আমাদের নারীদের ইজ্জত গেলে তারা তাদের ইজ্জত দিয়ে জীবন দিয়ে দেশ দিলো আমাদের আর আমরা সেটা পুজি করে মুভি বানাই, চিত্ত বিনোদনের জন্য আর বলি একটা মুভির জন্য কোন উপকরনটা নাই আমাদের মুক্ত যুদ্ধে, এখন গেম-এর কথাও বলছি… এর নাম ইতিহাস তুলে ধরা না জানা না, এর নাম ব্যবসা করা। নিজেকে আসলে মেরে ফেলা উচিত… আমি আমার মা-বোন-এ ইজ্জত লুন্ঠনের ইতিহাস সেলুলয়েড়ে ভরে বিক্রি করি আর বলি আমরা তোমাদের ভুলিনাই। ছি: বাঙলাদেশের সন্তানেরা ছি:

ভাই, আমারও আশা এরকম একটা গেম তৈরি হবে। আমিও গেম মেকারের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে এরকম একটি গেম তৈরি করেছি। গেমটির গ্রাফিক্স ভাল নয় তাই, ছাড়তে ভয় পাচ্ছি। সবাই যদি নিন্দা করে? নাহলে, আমি এই গেমটি ইন্টারনেটে ফ্রীতে ছাড়তাম।

Level 0

@constant … আপনার মন্তব্যের কড়া কিছু প্রতিবাদ না করে পারছি না। আপনি মুক্তিযুদ্ধের সঠিক/ পর্যাপ্ত পরাশুনা করেন নি। কারণ-
১। ছয় দফা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জন্য … স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য না। আপনি ছয়টি দফা ঠিক মত পড়ে দেখবেন। ওগুলো সংবিধানে আসবে কেন। অদ্ভুত। যেমন ছয় দফার একটা ছিল দুই পাকিস্তানে দুইটি ফেডারেল ব্যাংক থাকবে যা একটা সেন্ট্রাল ব্যাংক এর নিয়ন্ত্রনে থাকবে। এটা কি সংবিধানে আসার কথা? এটা কিভাবে মুলনিতি হয়? যদি প্রয়োজন হয় তাহলে তুলনামুলক ভাবে ছয় দফা আর সংবিধানের মুলনিতি পরে কমেন্ট করে দেব।
২। আপনার বাপ দাদারা ৭১ এ প্রান দিয়েছেন। তারা তাদের দায়িত্ব পালন করে দিয়ে গেছেন। আমাদের দায়িত্ব গুলো কি আমরা পালন করছি। মনে রাখবেন “স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে সেটা রক্ষা করা আরও অনেক কঠিন” । এ হিসেবে আপনার চেতনা যে কোথায় গেছে সেটা আর নাই বা বললাম।
৩। আপনি যে সেলুলয়েড এর সমালোচনা করলেন সেটা কি জেনে বুঝে করেছেন? আপনি ভুলে যাচ্ছেন কেন জহির রায়হান এর “STOP Genocide ” এর কথা? আমার ত মনেহয় আপনি দেখনও নি। আবার মনে করিয়ে দেই… এই সেলুলয়েড ডকুমেনট্রি টি সারা বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছিল আমাদের উপরে কি নির্মম অত্যাচার করা হয়েছে সেই সকল দিন গুলিতে। আমরা তখন জন্মাইনি… অথছ ঐ ডকুমেনট্রি টি দেখে চোখের পানি আটকে রাখতে পারি নি। জানতে পেরেছি কতটা কষ্ট করে এই দেশটাকে পেয়েছি। এটা কোন ফিল্ম না… এটা মুক্তিযুদ্ধের সেলুলয়েড দলিল।

আমি বেশিকিছু করতে পারব না তবে খেলতে রাজি আছি ।

Level 0

@নিয়াজ মেহেদী খান: @শ্যাম সুন্দর: Vai `Khodar kosom’ Ami apnar sathe 1000000000000000000000000000000000000000000000000000000000000000…………………% ekmot.