বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কপিয়ার এবং তার ব্যবহার

বাংলাদেশে এটি ফটোস্ট্যাট মেশিন
হিসাবে পরিচিত এবং এটা দ্বারা কপিগুলি কম খরচে দ্রুত করা যায়। বেশিরভাগ কপিয়ার জিরোগ্রাফি প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা হিট ফিউশন ব্যবহার করে শুকনোর জন্য। ফোটোকপিয়ার কালি জেটের মতো অন্যান্য প্রযুক্তিও ব্যবহার করতে পারে।

বাজারের সর্বাধিক সাধারণ কপি মেশিনগুলির মধ্যে রয়েছে:

মনো কপিয়ার

এই কপিরইয়ারগুলো কেবলমাত্র একটি রঙের টোনার ব্যবহার করে, সাধারণত কালো। এইগুলি লো-এন্ড, লো ভলিউম থেকে হাই-স্পিড প্রতি মিনিটে ১০০ পৃষ্ঠার বেশি কপি করতে পারে।

রঙিন কপিয়ার
এগুলি কালো পাশাপাশি কালর কপি করতে পারে। ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত রঙিন কপিয়ারগুলিতে সাধারণত চারটি ড্রাম এবং টোনার কার্তুজ বা আরও চারটির জন্য চারটি প্রাথমিক রঙ থাকে এবং এর মিশ্রণে অন্য সমস্ত রঙ তৈরি করা যায়।

নেটওয়ার্ক কপিয়ার
এই কপিরইয়ারগুলো অফিসের নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে। তাছাড়া ইউএসবি বা ওয়্যারলেস সংযোগের মাধ্যমে পোর্টেবল ডিভাইসগুলি থেকে মুদ্রণ করতে পারে।

ডেস্কটপ কপিয়ার
ডেস্কটপ কপিয়ারগুলি কেবল এ৪ কাগজ বা ছোট আকারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এগুলি কেবল অফিসের জন্য আদর্শ।

এসব কপিয়ার সাধারণত অফিস এ ব্যবহার করা হয়। আপনি যদি নতুন ব্যাবসা শুরু করতে চান তবে কপিয়ার আপনার প্রয়োজন হবেই। কপিয়ার এর মূল্য ৩৫, ০০০ থেকে ১, ৪৫, ০০০ টাকা ও হয়ে থাকে যা আপনি বিভিন্ন অনলাইন শপ এর মাদ্ধমে জানতে পারবেন।

তথ্যসুত্রঃ উইকিপিডিয়া, তোশিবা

Level 0

আমি মোজাম্মেল আজাদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 16 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস