[এক্সক্লুসিভ] হ্যান্ডস-অন রিভিউঃ Walton Primo RX

স্মার্টফোন জগতে রাজত্ব করছে অ্যান্ড্রয়েড আর ২০১৩ সালটি শুরু থেকেই অ্যান্ড্রয়েড প্রেমীদের জন্য ভাল গিয়েছে এবং যাচ্ছে।  এদিকে ওয়ালটন গ্রাহকদের জন্য একের পর এক আকর্ষণীয় স্পেসিফিকেশনের ফোন বাজারে এনে চলেছে। দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা, ভালো মানের ডিসপ্লে, ভালো গ্রাফিক্স সাপোর্ট, গেমস ইত্যাদি এর জন্য ওয়ালটন ফোনগুলো ইতিমধ্যে বেশ জনপ্রিয়। তবে আমরা জানি যে স্মার্টফোনে যে জিনিসটি  জরুরি, সেটা হচ্ছে স্ক্রিনের আকার। লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, বেশিরভাগ স্মার্টফোনের আকারই এখন ৪ ইঞ্চির আশেপাশে। তবে ওয়ালটন সাম্প্রতিক সময়ে বেশি পরিমানে ৫ ইঞ্চি আকারের স্ক্রিনের ফোন আনা শুরু করেছে। তেমনি একটি ফোন ওয়ালটন অতি সম্প্রতি বাজারে এনেছে সেটি হল Primo RX ।  নাম শুনেই হয়তো ধারনা হচ্ছে যে এটি R সিরিজ এবং X সিরিজের সমন্বয়ে তৈরি করা ফোন  হতে পারে। আসুন ধারনা না করে দেখে নি Primo RX এর হ্যান্ডস-অন রিভিউ

Walton Primo RX

একনজরে

  • প্রসেসরঃ মিডিয়াটেক MTK6589, কোয়াড কোর কর্টেক্স এ৭ বেজড প্রসেসর।
  • র‌্যামঃ ১ গিগাবাইট
  • জিপিইউঃ PowerVR SGX 544MP
  • ডিসপ্লেঃ  ৫ ইঞ্চি HD, IPS OGS  ডিসপ্লে ( ১২৮০X৭২০ রেজুলেসন), মাল্টি টাচ সাপোর্ট। গরিলা গ্লাস ২
  • ক্যামেরাঃ ১৩  মেগাপিক্সেল অটোফোকাস ব্যাক ক্যামেরা উইথ BSI সেন্সর, ১ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা উইথ BSI সেন্সর , ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং অ্যান্ড প্লেব্যাক (1080P)।
  • স্টোরেজ ক্যাপাসিটিঃঅ্যাপ্লিকেশন ইন্সটলের জন্য ১ গিগাবাইট এবং অন্যান্য ডেটা স্টোরেজের জন্য ১.৭০ গিগাবাইট। সঙ্গে মাইক্রো-এসডি কার্ডের মাধ্যমে ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত স্টোরেজ বাড়ানোর সুবিধা রয়েছে।

আনবক্সিং

সংক্ষেপে বলছি , Primo RX এর  সুদৃশ্য একটি বক্সটি খুললে আপনি পাবেনঃ

১. একটি Primo RX ডিভাইস

২. একটি 2000 mAh ব্যাটারি

৩. ইয়ার পিস

৪. চার্জার

৫. ডাটা ক্যাবল

৬. ম্যানুয়াল

৭. ওয়ারেন্টি কার্ড

বিল্ড কোয়ালিটি ও ডিজাইন

ডিজাইনের দিক দিয়ে এক কথায় অসাধারণ Primo RX ডিভাইসটি। এর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দৈর্ঘ্য ১৪৪.৫ মিলিমিটার, প্রস্থ ৭২.২ মিলিমিটার এবং এর পুরুত্ব ৮.৫ মিলিমিটার। যা থেকে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে ফোনটি যথেষ্ঠ পাতলা।

 সেটটির তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে প্লাস্টিক। কেবল এর চারপাশে ঠিক মধ্যে স্লিম একটি মেটালিক বেজেল এর মতো ব্যবহার করা হয়েছে।  এর আকর্ষনীয় দিকটি হচ্ছে OGS  পিওর ব্ল্যাক লেভেল গোরিলা গ্লাস যা ডিভাইসটি  করে রাখে Standby থাকা অবস্থাতেও করে রাখে আকর্ষনীয়।

সামনে স্ক্রিন গোরিলা গ্লাস হবায় এর সামনের দিকে স্ক্র্যাচ পড়ার সম্ভাবনা নেই। ওয়ালটন তাদের এই ডিভাইসটির পেছন দিকটায় রাবার-ম্যাট ইফেক্ট না দিয়ে তারা গ্লোসি করেছে যা অন্য ফোনগুলোর চেয়ে উজ্জ্বল হয়েছে। এই কারনে যদিও মনে হচ্ছে পিছনদিকটায় স্ক্র্যাচ পড়ার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হলেও বস্তুত তেমন কোন স্ক্র্যাচ পরে না।

ফোনটির ডান পাশে ভলিউম বাড়ানো কমানোর বাটন। আর বাম পাশে পাওয়ার বাটন। আর  মাইক্রো ইউএসবি পোর্টটি ও ৩.৫ মি.মি. অডিও পোর্টটি রয়েছে  ডিভাইসটির উপরে।

সিপিইউ ও জিপিইউ

ওয়ালটন তাদের Primo RX ফোনটিতে ব্যবহার করেছে করটেক্স এ৭ ভিত্তিক ১.২ গিগাহার্জের এমটিকে৬৫৮৯ (MTK6589) কোয়াড কোর প্রসেসর। জেনে রাখা ভাল করটেক্স এ৭ ভিত্তিক প্রসেসর গুলো হল সবচেয়ে কম পাওয়ার খরচ করা প্রসেসর এর মধ্যে অন্যতম। এর কারন হল বেশি চাপ না পড়লে ৩য় ও ৪র্থ কোর দুটি কখনোই কাজ করেনা এর জন্য পাওয়ার কম খরচ করে।

এছাড়াও ফোনটিতে রয়েছে দেয়া পাওয়ারভিআর এসজিএক্স৫৪৪এমপি (PowerVR SGX544MP) জিপিইউ যা NEON Capable মানে হল ফাস্ট ভিডিও প্লে-ব্যাক এবং  গেমিং এর সাথে উচ্চ গ্রাফিক্সের কাজ করার জন্য বেশ উপযুক্ত।

র‍্যাম ও রম

আসা যাক র‍্যাম রমে , Walton Primo RX তে রয়েছে ১ গিগাবাইট র‍্যাম যার  ৯৭২ মেগাবাইট ব্যবহারযোগ্য।

 চমকপ্রদ বিষয় হচ্ছে এতে রম হিসেবে দেওয়া হয়েছে ১৬ গিগাবাইট যার প্রায় ২ গিগাবাইট অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করার জন্য ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে পাবেন। মোট রম এর ১১.০৮ গিগাবাইট থাকে মূল এসডি কার্ড রূপে।

বোনাস হিসেবে ডিভাইসটিতে আপনি ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত এক্সটার্নাল এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মূল এসডিতে পরিবর্তিত হয়। বলাই বাহুল্য যে ফোনটিতে আপনি কখনও স্টোরেজ সংকটে পরবেন না।

ডিসপ্লে ও টাচ রেসপন্স

Walton Primo RX ফোনটির ডিসপ্লে এর ক্ষেত্রে বলা যায় অন্যতম আকর্ষনীয় একটি ডিসপ্লে। কারন এতে ব্যবহৃত হয়েছে ৫ ইঞ্চি প্রশস্ত ২য় জেনারেশন গোরিলা গ্লাস সমৃদ্ধ IPS + OGS এর  pure black level যা 3.2 mm narrow frame এর তৈরি। এর রেজলুশন ১২৮০x৭২০।  IPS + OGS ডিস্প্লে এর ব্যপারে আমরা জানি যে ডিভাইস গুলো অনেক উজ্জ্বল ও জীবন্ত হয়। এছাড়া OGS এর  pure black level ডিভাইসটিকে স্ট্যন্ডবাই মোডেও আকর্ষনীয় করে।

 টাচ রেসপন্স সম্পর্কে বলতে গেলে এক কথায় অনবধ্য। কারন এর ইউজার ইন্টারফেস থেকে শুরু করে অ্যাপ্লিকেশন ও গেমিং এও এর টাচ রেসপন্সে আমরা কোনরকম ল্যাগ পাওয়া যায় না। যথেষ্ঠ পরিমানে দ্রত এর রেস্পন্স।  ডিসপ্লেটির কালার, উজ্জ্বলতা বা ব্রাইটনেস, শার্পনেস, কনট্রাস্ট, ভিউইং অ্যাংগেল বিবেচনায় এটি পছন্দের একটি ফোন।

ইউজার ইন্টারফেস

Walton Primo RX তে ব্যবহার করা হয়েছে জেলিবিন ৪.২.২ এর একটি কাস্টমাইজ ভার্সন। মানে হল ওয়ালটন রমটি কাস্টমাইজ করে দিয়েছে। যা খুবি সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন হয়ছে

এবার আসি এর চমৎকার দিকগুলোর দিকে প্রথমটি হল এর ১ আঙ্গুল দিয়ে নটিফিকেশন বারটি পুল ডাউন করেন তাহলে শুধুমাত্র আপনার ফোনে আসা নটিফিকেশনগুলো যেমন: মিস্ড কল, মেসেজ, মেসেঞ্জার, অ্যাপ্লিকেশন, আপডেট ইত্যাদির নটিফিকেশন দেখাবে। যদি ২ আঙ্গুল দিয়ে পুল ডাউন করলে আপনার ফোনের সিস্টেম কনট্রোলার অর্থাৎ ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস, মোবাইল ডাটা, ব্রাইটনেস, অটো-রোটেশন ইত্যাদি কনট্রোল করার অপশনগুলো আসবে।  সর্বপরি ইউজার ইন্টারফেস অসাধারন।

ক্যামেরা

Walton Primo RX ফোনটিতে দেয়া হয়েছে ১৩ মেগাপিক্সেলের অটো ফোকাস রিয়ার ক্যামেরা যা BSI ও Blue glass সমৃদ্ধ। এবং এতে রয়ছে CMOS Sensor যা আপনাকে দিচ্ছে যেকোন আলোতেই ফোকাস করে ভাল মানের ছবি তোলার অভিজ্ঞতা। ডিভাইসটিতে ২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা রয়েছে সেটিও BSI।

ছবিটি রাতের বেলায় তোলা , BSI & CMOS sensor এর জন্য মনেই হচ্ছে না যে রাতের ছবি। যদিনা লাম্পপোস্টের আলো গুলো খেয়াল করা হয়।

RX এর ক্যামেরার সাহায্যে অনায়াসেই 1080p এর ভিডিও ধারণ করার পাশাপাশি দেখতেও পারবেন।। আর এর ডিফল্ট ক্যামেরা ইন্টারফেসেই প্যানারমাসহ বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। আলোকিত পরিবেশে ডিভাইসটি দিয়ে বেশ ভাল মানেরই ছবি তোলা সম্ভব।

বেঞ্চমার্ক

প্রতিবারের মতো , মূলত বেঞ্চমার্ক হচ্ছে ডিভাইসের ক্ষমতা পরিমাপক। এবার দেখবো RX এর ক্ষমতা। প্রথমেই জনপ্রিয় Antutu Benchmark দিয়ে শুরু করছি।

ছবিতে Walton Primo RX এর Antutu Benchmark স্কোর ১৩৮৪৬ যা প্রায় ১৪ হাজারের কিছু কম। আমরা সচরাচর ১৩০০০ এর উপরের ডিভাইসগুলো কে গেমিং এর জন্য প্রায়োরিটি দিয়ে থাকি।  আর এই ক্ষেথে এর বেঞ্চমার্ক স্কোরই প্রমাণ করে ডিভাইসটি গেমিং ও উচ্চ পারফরম্যান্সের কাজের জন্য কেমন হতে যাচ্ছে।

এবার আমরা দেখবো Nenamark2 বেঞ্চমার্কের কি অবস্থা।

 ছবিতেই দেখা যাচ্ছে এর Nenamark2 স্কোর এসেছে মাত্র ৪৫.৩ যা কোয়াড কোর ডিভাইসের জন্য অনেকটা ভাল।  আমি সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকি যে গেম এর রেজুলেশন কমিয়ে খেলার জন্য যাতে গেমিং টা স্মুথ হয়। RX  এর বেলায় ও তাই বলবো যখন আপনি ৬০ fps এর কোন HD game রান করাবেন তখন অবস্যই রেজুলেশন কমিয়ে নিবেন কারন RX দিয়ে প্রায় ৬০ fps এর গেম অনায়াসেই খেলতে পারা যায়।

গেমিং

আমরা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে যেসব চাই মাঝে গেমিং অন্যতম একটি বিষয়। এর উপর মুলত ডিভাইস এর ক্ষমতাও নির্ভর করে। কারন উচ্চক্ষমতার গেমগুলো চালানোর জন্য যেকোন ডিভাইসের সর্বোচ্চ ক্ষমতার প্রয়োগ হয়। ১ গিগাবাইট র‍্যাম, কোয়াড কোর সিপিইউ এর সাথে পাওয়ারভিআর এসজিএক্স৫৪৪ জিপিইউ থাকার কারনে এটিকে গেমারদের জন্য মোটামুটি উপযোগী একটি ফোনই বলা যায় অনায়াসে।  আমরা ডিভাইসটিতে বেশ কিছু গেম চালিয়ে দেখেছি, ফুল গ্রাফিক্স ডিটেইলস-এ গেমগুলো কোন প্রকার ল্যাগ ছাড়াই রান করেছে।

এছাড়াও RX এ Into The Dead, NFS Most Wanted, Dead Trigger, GTA Vice City, Modern Combat 4, Gangstar Vegas ছাড়াও অন্যান্য গেম গুলো খেলা গেছে। HD game গুলো ৭২০p রেজুলেশন এ খেলা হলে ডিভাইসটিতে কোন ফ্রেম স্কিপ করে না। তাই গেমারদের ফোনটি মোটেও হতাশ করছে না।

কানেক্টিভিটি, সেন্সর, ইন্টারনেট ও অন্যান্য

Walton Primo RX তে ডুয়াল মিনি সিম সুবিধা সমৃদ্ধ হওয়া ছাড়াও প্রায় সকল কানেকটিভিটি সুবিধাই রয়ছে।


RX এর ভিতরের অংশ

Wireless Display Sharing, WLAN Hotspot ছাড়াও লুটুথ ভার্সন ৪, ওয়াইফাই, জিপিএসসহ প্রায় সবি আছে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য এতে HTML5 Support,  ওয়াইফাই, জিপিআরএস/এজ এর পাশাপাশি ৩জি প্রযুক্তি দেয়া আছে।  এটি দিয়ে ৩জি ব্যবহার করে আপনি সরাসরিই ভিডিও কল করতে পারবেন।

এবার আসি সেন্সর এ,  অ্যাক্সেলেরোমিটার সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সর,  কম্পাস সেন্সর, ম্যাগনেটিক সেন্সর সহ প্রয়োজনীয় প্রায় সবরকম সেন্সরই ডিভাইসটিতে উপস্থিত রয়েছে। যা গেমিং এর অভিজ্ঞতাকে করনে আরো বাস্তবময়।

এর বাইরে ডিভাইসটিতে রেকর্ডিং সুবিধাসহ এফএম রেডিও, মাইক্রো ইউএসবি পোর্ট ও ৩.৫ মিলিমিটার অডিও জ্যাক পোর্ট তো আছেই।

ব্যাটারি ব্যাকআপ

Walton Primo RX তে ২০০০ mAh এর High density লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। যা ৫" ফোনের জন্য ভাল বলা যায়। ব্যাটারিটি ফিক্সড মানে হল আপনি ব্যটারিটি রিমুভ করতে পারবেন না। এতে ৫-৬ ঘন্টা টানা কাজ করার ব্যাক আপ পাবেন আর গেমিং ৪-৪.৫ ঘন্টা ব্যবহার করা যাচ্ছে। দিনে ১ বার চার্জ করাই যথেষ্ট।

ওয়ারেন্টি

ওয়াৱেন্টি সুবিধা প্রাপ্তিৱ শর্তাবলী * হ্যান্ডসেট ১বছৱ, ব্যাটাৱি ও চাজা'ৱ ৬ মাস ওয়াৱেন্টি প্রযোজ্য যা ক্রয় এর  তাৱিখ ও সিম চালু থেকে অন এয়াৱে কার্যকৱ হবে ৷ * ওয়াৱেন্টি সময়েৱ মধ্যে কাৱিগৱী ত্রুটিৱ জন্য বিনামূল্যে অনুমোদিত WALTON সার্ভিস সেন্টাৱে মেৱামত কৱা হবে ৷
নিম্নলিখিতবিষয়গুলোৱক্ষেত্রেকোনপ্রকাৱ WARRANTY প্রযোজ্যনয়৷ * অনুমোদিত WALTON সার্ভিস সেন্টার ব্যতিত মেরামত করা হলে ৷ * দূঘ'টনা, পানি, যেকোন তৱলপদাথ', আগুন, বৈদ্যুতিকশট' সার্কিট অথবা স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াৱ কাৱনে কোন প্রকাৱ ক্ষতি হলে৷৷ * ব্যাটাৱি, চার্জারের স্টিকাৱ এবং সিকিউৱিটি কোড পৱিবর্ত্ন বা নষ্ট কৱা হলে ।

দাম ও সিদ্ধান্ত

Walton Primo RX ফোনটির দাম রাখা হয়েছে ১৭,৬৯০ টাকা মাত্র। ৫ ইঞ্চি প্রশস্ত ২য় জেনারেশন গোরিলা গ্লাস সমৃদ্ধ IPS + OGS এর  pure black level যা 3.2 mm narrow frame এর ১২৮০x৭২০ রেজলুশন এর ডিস্প্লে। আর ১৩ মেগাপিক্সেলের CMOS অটো ফোকাস রিয়ার ক্যামেরা যা BSI ও Blue glass ক্যমেরা সমৃদ্ধ ফোনটির দাম ১৭,৬৯০ টাকা যথাযথই মনে হয়েছে। ১৮,০০০ এর নিচে যারা ভাল মানের ফোন কিনতে ইচ্ছুক তাদের জন্য প্রিমো RX হতে পারে পছন্দের একটি ফোন।

ফেইসবুকে আমি-এখানে ক্লিক করুন

আমাদের ফেইসবুক ফ্যানপেইজ এ লাইক দিতে ভুলবেন না আশা রাখি।

ধন্যবাদ

রেজা

Level 0

আমি Oshanto Reza। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 14 টি টিউন ও 19 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

█▬█ █ ▀█▀
ǤЯЭДT ЩФЯК

Dhonnobad @Amir Hamza vai

Level 0

purai joss
fk

ব্যাটারি ৩০০০ mAh হলে ভালো হতো ।

চরম ফিচার