জানেন কি? বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর গ্র্যান্ড মাস্টার – আইজ্যাক আসিমভ কে? না জানলে আজ জেনে নিন আর তার লেখা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর অনন্য সব লেখা পড়ুন

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'রকমারি ডট কম'
'Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপন দিতে ক্লিক করুন এখানে

ভুত অথবা দৈত্যের ছবি আঁকতে দেয়া হলে প্রথমেই কী মাথায় আসে?

বড় বড় সিং, চোখা দাঁত, হিংস্র নখ। ভেবে দেখুনতো সবকিছুই কিন্তু আপনার জানা পরিসরের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। পশু-পাখি আর মানুষের এক সংমিশ্রণ। আপনি যাই আঁকুন না কেন তার হয় দুটি সিং থাকবে নাহয় একটি সিং। কিন্তু কখনই তিনটি সিং থাকবে না। কেননা আমাদের মস্তিষ্ক তিনটি সিং সম্পর্কে জানে না।

এবার ভাবুনতো যে মস্তিষ্ক তার জানা গণ্ডি থেকে বেরোতেই চায় না, তাকে অপার্থিব কিছু কল্পনা করতে হলে কতটা পরিশ্রম করতে হয়?

তবে আমাদের আইজ্যাক আসিমভ  কিন্তু তার মস্তিষ্ককে ব্যাপক নাকানিচুবানি খাইয়ে অসম্ভব সুন্দর কিছু কল্পনা করেছেন। পরবর্তিতে তার এই কল্পনাই বিশ্বব্যাপি প্রশংসিত হয়েছে। তবে সেখানে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীই  ছিল মুখ্য।

রাশিয়ান বংশোদ্ভূত লেখক আইজ্যাক আসিমভ। যাকে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর গ্র্যান্ড মাস্টার আখ্যায় ভূষিত করা হয়েছে। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ফাউন্ডেশন সিরিজ। মূল পটভূমি ফাস্ট গ্যালাকটিক এম্পায়ার। যার ব্যাপ্তি সৌরজগতের ন্যয় ২৫ বিলিয়ন তারা নিয়ে। এদিকে গণিতবিদ হ্যারী সেলডন জেনে গেলেন এম্পায়ারের ধ্বংস নিশ্চিত। তাই নতুন সাম্রাজ্য তৈরি করতে তিনি বের করেন ‘সেলডম প্ল্যান’। যেখানে অনেক বিজ্ঞানী মিলে তৈরি হয় সংগঠন ‘ফাউন্ডেশন’। এই ফাউন্ডেশন ও তার শক্তিকে ঘিরেই আবর্তিত হয় কাহিনী।

ফাউন্ডেশন এর কাহিনী এগিয়েছে পরবর্তী সিক্যুয়েলগুলোতে।

ফাউন্ডেশন (১৯৫১), ফাউন্ডেশন এন্ড এম্পায়ার(১৯৫২)  , হান্ট ফর সেকেন্ড ফাউন্ডেশন(১৯৫৩), ফাউন্ডেশন এজ(১৯৮২), ফাউন্ডেশন এন্ড আর্থ(১৯৮৬), প্রেলিউড টু ফাউন্ডেশন (১৯৮৮) , ফরওয়ার্ড দ্য ফাউন্ডেশন(১৯৯৩)

 

পরবর্তিতে একত্রে ফাউন্ডেশন ত্রয়ী প্রকাশ হয়। এবং দ্বিতীয় ফাউন্ডেশন ত্রয়ী তে অন্যান্য লেখকদের তিনটি গল্প প্রকাশিত হয়। ফাউন্ডেশন ফেয়ার –গ্রেগরি বেনফোর্ড, ফাউন্ডেশন অ্যান্ড ক্যাওস- গ্রেগ বিয়ার, ফাউন্ডেশন ট্রায়াম্‌ফ- ডেভিড ব্রিন

আই রোবট বিখ্যাত লেখক আইজ্যাক আসিমভ এর অসাধারণ একটি কালেকশন। কয়েকটি রোবটিক্স কল্পকাহিনীর সমারোহ এখানে। রোবি, রান অ্যারাউন্ড, রিজন এর মত চমৎকার কিছু গল্প রয়েছে। লেখক এখানে শুধু রোবট না রোবোসাইকোলজি নিয়েও আলোচনা করেছেন!

আসিমভ এর নিজের আত্মজীবনী আমি আসিমভ বিশ্বসাহিত্যের এক উল্লেখযোগ্য সংযোজন।

কিশোর প্রজন্ম সায়েন্স ফিকশনে বুদ হয়ে আছে ঠিকই কিন্তু বঞ্চিত হচ্ছে জগৎবিখ্যাত কিছু বিজ্ঞান কল্পকাহিনী থেকে। তবে চিন্তার কারণ নেই। এখন বাড়ছে আইজ্যাক আসিমভ এর লেখা বইয়ের অনুবাদ।

 

 

দ্য বুক অব ফ্যাক্টস-১ , বিগিনিংস, নক্ষত্রের ধুলিকণা, আজাজেল  , দ্য নেকেড সান, দ্য কেভ্স অব স্টিল সহ আরো সব বইয়ের মাধ্যমে লেখকের অকল্পনীয় কল্পনা ছড়িয়ে যাবে পাঠকের মাঝে..

এটি একটি Sponsored টিউন। এই Sponsored টিউনটির নিবেদন করছে 'রকমারি ডট কম'
'Sponsored টিউন by Techtunes tAds | টেকটিউনস এ বিজ্ঞাপন দিতে ক্লিক করুন এখানে

Level 0

আমি রকমারি ডটকম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 122 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 2 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

কৌতূহল আছে বলেই মানুষ বেঁচে থাকার মাঝে অর্থ খুঁজে পায়। কৌতূহল সৃষ্টি করতে হলে মানুষকে তাঁর জগত ও কালপরিক্রমা সম্পর্কে সংবেদনশীল হতে হবে। সংবেদনশীলতা আসে পাঠাভ্যাসের মধ্য দিয়ে। অথচ আশঙ্কাজনক হারে, আমাদের দেশের মানুষের পাঠ্যাভ্যাস হ্রাস পাচ্ছে। কারণ বহুবিধ। যারা ঢাকায় থাকেন, যানজট এর দীর্ঘ ভোগান্তি সয়ে তাদের বই কিনতে...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ধন্যবাদ অসাধারণ টিউনের জন্য…
আমি একটি এন্ড্রয়ড এপ তৈরি করেছি, বিক্রয়[ডট]কম এর অল্টারনেটিভ হিসেবে। ইচ্ছে হলে ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এপটির ফীচার সমূহঃ
* কোনো রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই এড পোস্ট করতে পারবেন
* দিনে আনলিমিটেড এড পোস্ট করতে পারবেন
* লোকেশন বেইসড এড সার্চ করতে পারবেন
* কোন হিডেন চার্জ নেই, একদম ফ্রী
* ইনশা আল্লাহ, আমি যতদিন বেঁচে থাকব, অতদিন সার্ভিসটা ফ্রী রাখব
* ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস
* ছোট APK সাইজ ( মাত্র ৩ এমবি)
.
গুগল প্লে ডাউনলোড লিঙ্কঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=p32929.buysellbd
APK ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://tiny.cc/buy_sell_bd
.
এপটি ডাউনলোড করে একটি হলেও এড পোস্ট করুন। অনেক খুশি হব। আগাম ধন্যবাদ…