ফাস্ট CPU প্রথম পাঠঃ এন্টিভাইরাসকে না বলি, ভাইরাস মুক্ত সিস্টেম গড়ি (পর্ব দুই) [এন্টিভাইরাস ছাড়াই নিরাপদে কম্পিউটার পরিচালনা ও ইন্টারনেট ব্রাউসিং করতে আপনিও পড়ুন]

ফাস্ট CPU একটি ধারাবাহিক লেখা এর প্রথম পাঠ এন্টিভাইরাস নিয়ে পরের অংশ বিভিন্ন সফটওয়্যার নিয়ে তারপর ইউজেস নিয়ে এভাবে চলবে.................. ইনশাআল্লাহ

এই টিউনটি হাইলি কপিরাইট আইনের দ্বারা সংরক্ষিত। আমার পূর্ব অনুমুতি ব্যতিরে এই টিউনে ব্যাবহৃত লেখা এবং ইমেজ কোন প্রকার ‘কপি’ ‘সেভ ’ বা ‘সংরক্ষণ। করা হলে আপনি কপিরাইটের ঝামেলায় পড়বেন। আমার পূর্ব অনুমুতি ব্যতিরে এই টিউনে ব্যাবহৃত লেখা এবং ইমেজ কোন ‘ওয়েব সাইট’ ‘ব্লগ সাইট’ ‘ব্লগ’-এ ডিজিটাল ভার্শন বা মুদ্রন প্রকাশ করা যাবে না। “কপি পেস্ট” কোন ভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়।–লেখক

আরিব্বাস! কি বিরাট কথা দিয়ে আমার আরেকটা পঁচা টিউন লিখতে শুরু করলাম! 🙂

টিউনের ভেতর যা যা পাচ্ছেনঃ

১.এন্টিভাইরাস কী করে।

২.এন্টিভাইরাস কেন লাগবে না।

৩.এন্টিভাইরাস ছাড়াই সিকিউরিটি পাবেন যেভাবে।

৪.টোটাল কেয়ার

১.এন্টিভাইরাস কী করে, ২.এন্টিভাইরাস কেন লাগবে না জানতে পড়ুন

ফাস্ট CPU প্রথম পাঠঃ এন্টিভাইরাসকে না বলি (প্রথম পর্ব)

শুরুর কথাঃ

আমার নতুন কম্পিউটারের বয়স দুই বছর। একটা ভাইরাসও ঢুকেনি, ফিশিঙের শিকার হইনি। মাসে একবার আপগ্রেটেড ও আপডেটেড বিড ডিফেন্ডার টোটাল সিকুরিটি ২০১১ (জেনুই), ক্যাস্পারস্কাই ইন্টারনেট সিকুরিটি ২০১১ (জেনুই) দ্বারা স্ক্যান করে সিস্টেম চেক করি। কিন্তু সবই বেকার এই লেখাটি লেখার সময় পর্যন্ত ভাইরাস, স্পাইওয়ার, ফিশিং ইত্যাদির ভিক্টিম হইনি।

আমি মনের করি নিজের সাবধানতাই পারে সব কিছু থেকে মুক্ত রাখতে।

সাধারন ব্যাবহারকারীদের প্রকৃত পক্ষে এন্টিভাইরাসের কোন প্রয়োজনই নেই। কিন্তু অফিস সিকিউরিটি ভাইরাস নয় মানুষের দ্বারা প্রভাবিত।

৩. এন্টিভাইরাস ছাড়াই সিকিউরিটি পাবেন যেভাবেঃ-

১. কম্পিউটার সিকিউরিটিঃ

I.     প্রথমেই দরকার একটা সুস্বাস্থবান উইন্ডোজ সিস্টেম। উইন্ডোজ সিস্টেম স্বাস্থবান না থাকলে তা ভাইরাস..... থেকেও ক্ষতিকর। এ বিষয় আমি “ফাস্ট CPU দ্বিতীয়  পাঠ” এ বলব। আপাদত উন্ডোজ সেটআপ দিলে ভাল করবেন।

II.     সব ধরণের অটপ্লে বন্ধ করুন। Control Panel\Hardware and Sound\AutoPlay এ use autoplay টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে save প্রেস করুন। এটি প্রত্যেক ইউজার এর জন্য আলাদা ভাবে করতে হবে। (উন্ডোজ সেভেন)

III.     পেন-ড্রাইভ ও পোর্টেবল হার্ড ডিস্ক কম্পিউটারে লাগাবেন না। আমি লাগাইনা সবাই বলে সেলফিশ। কিতু দেখুন পাইরেটেড প্ন্য ছাড়া কি কিছু আছে? সামান্য ডাটা ডকুমেন্ট ১০ টাকার রাইটেবল সিডিতে ১০০০০০ ধরবে (তা না হলে আগামি পর্বে পেন-ড্রাইভ ও পোর্টেবল হার্ড ডিস্ক ব্যাবহারে নিয়ম অংশ পড়ুন)

IV.     ডাটা আদান প্রদান করতে রিরাইটেবল ডিভিডি ব্যাবহার করুন।

V.     এমএস উইন্ডজ, এমএস ওফিস ও ভিডিও গেমস ব্যাতিরে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যাবহার করবেন না।

VI.     কিজেন না ডাউনলোড করে সিরিয়াল খুজুন। ব্যার্থ হলে ইউটিউব দেখুন পেয়ে যাবেন।

  1. “রিমুভাল ড্রাইভ” খুলতে রাইট ক্লিক করে ওপেন বা এক্সপ্লোর কমান্ড ব্যাবহার করুন। এবং ইন্সটল অর রান কখনোই ব্যাবহার করবেন না।
  2. সার্টিফিকেট যুক্ত সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন । সার্টিফিকেট দেখতে proparties > details  এবং ডিজিটাল সিগনেচার দেখুন। দুটোই মিলে যাবে।

IX.     সার্টিফিকেট ছাড়া সফটওয়্যার কখনোই ইন্সটল করবেন না । সার্টিফিকেট দেখতে proparties>details  এবং ডিজিটাল সিগনেচার দেখুন।

X.     গুরুত্বপূর্ন ফোল্ডারের আইকন চেঞ্জ করে রাখুন। যেমনঃ

XI.     উন্ডোস সেট আপ দিয়ে সাথে সাথে কোন কাস্টমাইজ বা সফটওয়্যার না ইন্সটল করে একটি রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করুন এবং এটিকে বাচিয়ে রাখুন। কম্পিউটার বেশ ভালো চলছে কিংবা অপরিচিত সফটওয়্যার ইন্সটলের আগে একটি রিস্টোর পয়েন্ট নিলে ভালো হয়।

  1. সপ্তাহে একবার স্টার্ট আপ চেক করুন। এটি অত্যন্ত ক্রিটিকাল মোটেই ভুলবেন না।

Winkey+R চাপুন msconfig লিখে এন্টার চাপুন তারপর start up ট্যাবে দেখুন আপনার ইন্সটল করা সফটওয়্যার যেমনঃ এডোবি, এমএস অফিস, ড্রাইভার ছাড়া আর কিছু আছে কিনা যা পুরোই আননোন। আননোন গুলো সাধারণত ভাইরাস হবে। কমান্ড লাইন ও লোকেশান দেখুন যদি আপনার ব্যাবহারের কোন প্রডাক্ট হয় তাহলে ভাল। না হলে ধরে নিন ভাইরাস। এডভান্স হলে কনফিউশান হবে না।

  1. কোন টিউনার যদি বলে ‘এন্টিভাইরাস ভাইরাস বলে কিন্তু এটি ভাইরাস না’ তাহলে তার মোট টিউন ও মন্তব্য সংখ্যা দেখতে ভুলবেন না!
  2. কেউ ভাইরাস বানাতে শিখালে তার থেকে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। কারন মানুষের মন বলে কথা!

ভাইরাস থাকলে /  ঢুকে গেলে করনীয় (

borhanapece

এর সমস্যার সমাধান) ঃ

উপরের নিয়ম মানলে ভাইরাস ঢুকবে না। কিন্তু ভুলে ঢুকে গেলে কি করবেন? যেমনটা এর বেলায় হয়েছে?

i.     Winkey+R চাপুন msconfig লিখে এন্টার চাপুন তারপর start up ট্যাবে দেখুন আপনার ইন্সটল করা সফটওয়্যার যেমনঃ এডোবি, এমএস অফিস, ড্রাইভার ছাড়া আর কিছু আছে কিনা যা পুরোই ‘আননোন’ মানে আপনি যানেন না। আননোন লেখা নাও থাকতে পারে।

ii.     আননোন স্টার্ট আপ গুলোর কমান্ড, লোকেশান, নাম লিখে নিন। পারলে সোর্স, সার্ভিস টুকে নিন।

iii.     সবচেয়ে এয়ারলিয়ার টাইমে রিস্টোর করুন। start> Programs> Accessories> System Tools> System Restore কমান্ড দিন।  নেক্সট দিন তারপর শো মোর রিস্টর পয়েন্ট টীক দিন। সবথেকে নিচে চলে যান। সিলেক্ট করে নেক্সট দিয়ে রিস্টোর করুন।

iv.     এতে কাজ না হলে,

v.     সি ড্রাইভ ফুল ফর্ম্যাট দিয়ে উইন্ডোজ সেটআপ দিন।

vi.     কোন প্রকার সফটওয়্যার ব্যাবহার করে ‘সি’ ব্যাকআপ নিবেন না।

vii.     তাই বলে প্রয়োজনিয় ডকুমেন্ট মেনুয়ালি কপি করতে ভুলবেন না!

viii.     ফোল্ডার অপশান থেকে সিস্টেম ফাইলসহ হিডেন ফাইল দেখাতে বলুন।

ix.     এখন থেকে সকল ফোল্ডার ও ফাইল খুলতে রাইট ক্লিক করে ওপেন বা এক্সপ্লোর কমান্ড ব্যাবহার করুন।

x.     লোকাশান মিলিয়ে দেখুন ঐ প্রোগ্রাম আছে কিনা (লোকেশান সি তে থাকলে চেকিঙ্গের দরকার নেই)থাকলে ডিলিট করে দিন।

xi.     প্রোগ্রামের নাম (আসলে ভাইরাসের নাম 😀 ) লিখে ফুল কম্পিউটার সার্চ করুন।

xii.     ফলাফল cnt+a চেপে shift+delete চাপুন।

xiii.     ব্যাস আপনার পিসি ভাইরাস মুক্ত!

xiv.     চাইলে আপগ্রেটেড এন্টিভাইরাস দিয়ে একবার স্ক্যান দিতে পারেন 🙁

xv.     ভাইরাস থাকাকালীন অবস্থায় যদি  “রিমুভাল ড্রাইভ” লাগিয়ে থাকেন তবে সেটা ফরম্যাট করলে ভাল হবে। নয়তো “রিমুভাল ড্রাইভ” এর সব ফাইল (হিডেনসহ) ডিলেট করে দিন।

xvi.     তাও কাজ হলে (হবেই তবু না হলে) আমাকে জানান আপাদত মাথা ব্যাথা করছে। কারন একটানা লিখছি টোটাল এডিটং টাইম ৫+ ঘণ্টা দেখতে পাচ্ছি...........

আগামি পর্বে ইন্টারনেট সিকিউরিটি ও অন্যান্য সিকিউরিটি নিয়ে বলা হবে।

গত পর্বে সিনিয়ার টিউনার 'নেট মাস্টার' ভাই এক্ট মন্তব্য করেছেন আমার মনে হয় যা আপনাদের জানা প্রয়োজন।

ফিশিং নয় আপনি বলছিলেন, এন্টিভাইরাসের ব্যাপারে। ফিশিং ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আলাদা, এটা একধরণের ধোকাবাজি, যেটার জন্য এন্টিভাইরাস নয় প্রয়োজন সচেতনতা।

আসলে ননপ্রফেশনাল ও অতিসাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এন্টিভাইরাসের গুরুত্ব নাও থাকতে পারে, তবে এন্টিভাইরাস ব্যবহার না করার পক্ষে উৎসাহ প্রদান কখনোই বুদ্ধিমানের পরিচয় নয়।

আমরা ডিপথেরিয়া, পোলিও, টিটেনাসের অগ্রিম টিকা নিয়ে থাকি। কেউ যদি বলে এসব নিয়ে কি লাভ? একটু সচেতন থাকলেই তো হয়, তবে সেটা আপনার কাছে বড় রকমের নির্বুদ্ধিতা মনে হবে না কি?

বলে কয়ে শরীরে রোগ বা পিসিতে ভাইরাস কোনটাই আক্রমণ করেনা।

স্পাইওয়্যার যখন আপনার ব্যাংক একাউন্ট সাফ করে দেবে, বা আপনার পিসির জরুরী ডকুমেন্ট ডিলেট বসে বসে থাকবে, কেবল তখনই আপনার পক্ষে বোঝা সম্ভব হবে এন্টিভাইরাস কেন দরকার ছিল। সাধারণ গানা-বাজানা বা গেমারদের এককথায় বেসিক ইউজারদের তেমন দরকার না থাকলেও সামগ্রিকভাবে
”এন্টিভাইরাসকে না বলি”.. এ ধরণের কথা পাঠককে ভুল তথ্য সরবরাহ করে।

আর নেট মাস্টার ভাইকে বলি "আমার এটিউন সাম্রগিক নিরাপত্তা নিয়ে এবং এন্ভাটিইরাস বলতে সব সিকিউরিটি সফটওয়ারকে বুঝিয়েছি।'

শেষ কথা

আজ শুধু মাত্র কম্পিউটার সিকিউরিটি নিয়ে বলা হল। কারন সময় নিয়ে ভেবে বুঝিয়ে লিখতে হয়। কিন্তু গত টিউনে একজন মন্তব্যকারী বলছেন যে তিনি রেজিস্টেশন ছাড়াই টেক্টিউন্সের সব সুযোগ সুবিধা ভোগ করতেন। কিন্তু আজ আমার কারনে তিনি রেজিস্টেশন করতে বাধ্য হয়েছেন কেননা আমি এই সিকোয়েন্স টিউন আর কন্টিনিউ করব না (!) তাই সবাই কে জানাতে! কিন্তু বাকি ৭৭ জন মন্তব্যকারীর আস্থায় যাতে চির না ধরে তাই তড়ি ঘড়ি করে এটুকু প্রকাশ করে সবাইকে নিশ্চিন্ত করে বলছি ১০০% ভাইরাস, ফিশিং..... মুক্ত ভাবে সিস্টেম গড়ার ট্রিক্স শিখিয়ে দেব। শুধু আমাকে একটু সময় দিন। আর একজন ব্যাবহারকারির অবস্থা বিবেচনা করে তার বিষয়টি নিয়ে লেখা হলো।

আপনাদের যে কোন সমস্যার সমাধান বা আপনি সমাধান করেছেন,  জানতে চান, জানাতে চান মন্তব্যে শেয়ার করার অনুরোধ থাকল। হ্যার্ডওয়ার, সফটওয়্যার, ভাইরাস........ইত্যাদি নিয়েও মন্তব্য করুন। কেননা এটি কম্পিউটারের টোটাল কেয়ার ন্যে সিকোয়েন্স টিউন এর একটি পর্ব যা এক্টিভাইরাস নিয়ে। পরের পর্ব গুলোতে ওগুলো আসবে। আপনাদের হওয়া সমস্যার সমাধান  থেকে  আমরা সবাই শিখতে পারব। আপনার নাম টিউনে প্রকাশ করব। ইনশাল্লাহ।

একটা কথা আবারও,

আগামি পর্বে দেখা হবে এন্টিভাইরাস এর বাকি অংশ নিয়ে.................... কমেন্ট করুন। পর্যাপ্ত কমেন্ট না পেলে আগামি পর্ব ইন্টারনেট সিকিউরিটি নিয়ে লেখা হবেনা (খামোখা কষ্ট না করে অন্য কিছু নিয়ে লেখাই ভাল হবে)

বিশেষ দ্রব্যষ্টঃ

তাড়াহুরো করায় কিছু পয়েন্ট বাদ গিয়ে থাকতে পারে। আপনারে ত্রুটি ধরিয়ে দিলে পরবর্তী পর্বে আপডেট করে দেব।

আমার কিছু টিউনঃ
কেমন হবে আমাদের উইন্ডোস ৮? (ল্যাব থেকে এক্সক্লুসিভ)

“এটি একটি প্রতিবেদন টেক হিউমার নয়” ২০১০ সালে প্রতি সেকেন্ডে ৭ টি করে উইন্ডোজ সেভেন এর লাইসেন্স বিক্রি করেছে মাইক্রোসফট। খবর সূত্র মাইক্রোসফট প্রেস রিলিজ ২০১১-৬-১ ২০১১ সালের কনজুমার ইলেকট্রনিক শো (CES)  মাইক্রোসফট নিশ্চিন্ত.................

অসাধু টিউনারের কেচ্ছা কাহিনী [আপডেট]

টিটির সাথে আছি প্রায় ২ বছর কিন্তু এমন কিছু কখনো দেখিনি!! 🙁 আজ সকালে (৭-২-১১) টিটিতে ঢুঁকেই দেখি একটি পোস্ট রিপিট হয়েছে tune-id-51016 ও tune-id-51127 দুটিই ফ্রন্ট পেজে নিচে নিচে আছে ।দেখুনঃ সম্পূর্ণ ইমেজ.....................

বিশ্বের সেরা দশ ওয়েব সাইট (মোট ৬ ধরনের সেরা দশ)

বিশ্বের সর্ব বৃহত্তম  DNS সার্ভিস প্রদানকারী পর্তিষ্ঠান হচ্ছে OpenDNS® তারা প্রতিদিন ৩০ বিলিয়ন ডিএসএন কিউরি সলভ করে, ১৫ মিলিওন আইপি সার্ভিস দেয়, মোট ওয়েব ট্রাফিকের ১% তাদের হাতের মাধ্যমে সেবা পায়। তাদের করা..............

হাতে সময় আছে? সায়েন্স ফিকশান পড়বেন? তাহলে এই টিউনে সচিত্র সায়েন্স ফিকশান পড়ে নিতে পারেন

Level 0

আমি নতুন পন্ডিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 1165 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি ঢাকার ছেলে,ইমরান।দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ফ্রীল্যান্স আর পড়ালেখা নিয়ে জীবন।বাংলাদেশের নাগরিক হতে পেরে আনন্দিত। অন্যদের উৎসাহ দিতে ভাল লাগে। ইন্টারনেটে বাংলা লিখতে দারুন ভালোবাসি। CMS জুমলা জানতে, সমস্যায় সাহায্য করতে পারলে খুশি হব। ফোনঃ ০১৭৫১৭২৬০৩৪ আমার ফেসবুক প্রোফাইল অথবা আমার সাথে যোগাযোগের সকল সম্ভাব্য উপায়


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অনেক দরকারী টিউন। প্রিয় টিউনে রাখলাম। আমার পিসি প্রায় সময় ভাইরাসে ধরে দেখা যাক উপকার হয় কি না!!! আরও এমন টিউন চাই।

আমি দেখলাম কোন অপ্রয়োজনীয় কিছু নাই তারপরও আমার পিসি পূর্বের তুলনায় ধীরে চলে।

    এমন টিউন হয়ত আরও করা হবে। কিন্তু এটি আর কন্টিনিউ হবে না। এটা কারোই কাজে আছে নাই। এরপর এমন কিছু লিখব যাতে সবার কাজে আছে।

অনেক পরিশ্রমী টিউন। আর সিকিউর সিস্টেম করতেও বেশ নিয়মকানুন মেনে চলতে হয় দেখি।

আমার অবশ্য এই টিপসগুলে কাজে লাগবে বলে মনে হয় না … আমার সিস্টেম এমনিতেই সিকিউরড। 😀

ধন্যবাদ।

    কি ভাবে? বললে ভালো লাগত।

    হি হি, আমি উবুন্টু চালাই,
    ভাইরাসের গুষ্টি কিলাই।

Level 0

এটা খাবেন না …….ওটা খাবেন না……….তাহলে খাবে কি?

Level 0

ওরে বাপরে………………..এত খাটুনি………….। আর এই জন্যই লিনাক্স (উবুন্টু) ব্যবহার করি। টেনসন মুক্ত। লে বাবা নাকে তেল দিয়ে ঘুমা। কোটি কোটি ভাইরাস যুক্ত পেন ড্রাইভ ব্যবহার করলেও কোন সমস্যা নেই। এত সময় নষ্ট করার কোন মানে হয়না। আর সফটয়ার সেতো জেনুইন। তবে আপনার লেখা ভাল হয়েছে। অনেকের উপকারে আসবে। ধন্যবাদ।

    আমাকে যে কোন লিনাক্সে কিউবি চালিয়েদিন আমি আবার ফিরে আসি।

    এখনও লিনাক্সে কিউবি চলে, তবে ইউএসবি মডেমটা চলে না, গিগাসেটে আরামে চলে।

Level 0

এই সিস্টেম ফলও করতে গেলে লাইফ হেল হয়ে যাবে। এরছাইতে লাইট অ্যান্টি ভাইরাস use করা অনেক শহজ।

    Level 0

    pendrive ছাড়া পিসি use করব কেমনে? এভেরিদায় পেন ড্রাইভ লাগে।

ভাই, মাফও চাই ….দোয়াও চাই……
এতো কাহিনী কইয়া আপ্নে পিসি চালাইবার পারেন….. কিন্তু আমার পক্ষে এজন্মে সম্ভব হইবো না।
কোন ঝামেলা ছাড়াই লিনাক্স ব্যবহার করছি…… ভাইরাস ক্যান ভাইরাসের বাপের উপ্রে ক্লিক করলেও কোন কাম হইবো না।
আর ভাই….আপ্নে তো স্বাস্থবান উইন্ডোজের কথা কইলেন। একখান স্বাস্থবান উইন্ডোজের দাম কত…..??? আর বাংলাদেশের কতজনইবা এইটা কিনে চালাতে পারবে…..??

    জেনুই মানে স্বাস্থবান না! আমার স্যারের লাপি ১-২ মাস কিন্তু উইন্ডোজ ভয়ানক ক্যান্সারে আক্রান যদিও জেনুই এন্টিভাইরাস ছিল!!!

খুব ভালো লাগল……….আরোও এই রকম টিউন চাই…………
পরের পর্বের অপেক্ষার রইলাম…………….ধন্যবাদ

    আমি খুবই লজ্জিত কিন্তু আমাকে সম্ভবত দুঃখিত বলতে হচ্ছে।

Ajaira pechal, thukku porisrom, dui ek ta virus na thakle oita pc holo naki, ota hobe video game. Ar amader pc te virus na dhukate parle hacker ra to mathe mara jabe.

অনেক কষ্ট করে লেখেছেন। আপনার প্রচেষ্টা কে স্বাগতম জানাই।
একটা কথা, msconfig থেকে কিন্তু মাত্র গুটিকয়েক স্টার্টআপ প্রোগ্রাম দেখা যায়। তাই স্টার্টআপ দেখার জন্য এর ওপর ভরসা করাটা ঠিক হবেনা।
ভাল থাকুন 🙂

    আমি সারা জীবনে মাত্র একটি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছি সেটি ওখানে ছিল। তাই এ নিয়ে বেশি বলার অভিজ্ঞতা আমার নাই।

ভাই অনেক কষ্ট করে টিউন করার জন্য ধন্যবাদ. কিন্তু দুক্ষজনক হলো:
১. আমার ল্যাপটপ দেশের বাইরে থেকে আনায় জেনুইন windows 7. মানে অত্যন্ত স্বাস্থবান windows. কিন্তু কোনো লাভ হয় নাই.
২. autoplay বন্ধ সহ যত গুলো ট্রিকস বলেছেন তার সবই জানতাম এবং maintian করাই ছিলো তাও ভাইরাস ঢুকছে কারণ আমি pendrive use করি. আপনি rewritable CD use করার কথা বললেন যেটা আমার কাছে অনেকটাই অবাস্তব মনে হয় কারণ যার কাছ থেকে আমি ফাইল আনবো তার রাইটার থাকতে হবে তো, যেটা সবসময় থাক না. আর data file ছাড়াও regular media file শেয়ার করি. কিন্তু ভাইরাসের ভয়ে pendrive use না করা তো অসুখের ভয়ে ঘরের বাইরে না যাবার মতই তাই না. so এটাকি আসলে কোন সমাধান???
৩. আমার start up এ কোনো অপরিচিত প্রোগ্রাম নাইরে ভাই , তাই এই ট্রিকস এও সমাধান হলো না. 🙁
৪. system restore point এ মাত্র ২ দিন পর্যন্ত restore point দেখায় ( more restore point দিলেও ). কিন্তু ভাইরাস ঢুকছে অন্তত ৭দিন আগে . তাই এটাতেও লাভ হলো না…..:'(
৫. windows set up দেয়া তো মাথা ব্যথার কারণে মাথা কেটে ফেলার মতোই. এটাতো এমনিতেই জানি, এটাকি কোনো সমাধান????
৬. সবশেষে বলি–
আপনি পাইরেটেড software use না করতে বলছেন কিন্তু আমরা সবসময়েই অনেক গুলো software use করতেই হয় তার কয়টা আমাদের কিনার স্বামর্থ আছে বা চাইলেও কিনতে পাওয়া যায়???

    যতই সতর্ক হোন না কেন, চোখে দেখে সব ভাইরাস আটকানো সম্ভব না। এটা অনেকে বুঝতেই চাই না। খুবই দুঃখজনক। উইকিপিডিয়া থেকে ভাইরাসের ডেফিনেশন পড়লেই সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

    @borhanapece

    ১ জেনুই মানে স্বাথকর না।
    ২. আমি কিভাবে আছি? নোট সেদিন প্রিন্ট করতে সিডি তে নিয়ে যাওয়া ৩ মাসেও প্রন্ট করতে পারিনি, পরে হাতে লিখেনিলাম।
    ৩. তাহলে
    ৪.রিস্টোর পয়েন্ট কম থাকা আমার দোষ না! এক ভাইয়ের ল্যাপ্টপে ৩ মাসের ছিল। আর আমার পিসি তে দেখতেই পাচ্ছেন ১/৬/২০১০ও আছে।
    ৫.হাস্যকর।তাছাড়া একবার দিলেই হবে সারাজীবন চলবে।
    ৬.সফটওয়্যার কেনার সামর্থ নাই ইউস করেন কেন? ধরেন আমার কোর আই পিসি কেনার সামর্থ নাই তাই বলে চুরি করব? নাকি কষ্ট করে ক্রয় করব? আমার মনে খনো কেউ কিনতে চেয়েছেন…………..কিন্তু পারেনি……ইচ্ছা অসাধ্য সাধন……….

    ভাইয়া আমি একটা কথা বলি আপনি কম্পিউটার টা নতুন করে সেটাপ দেন। এবং র্ বন্ধ করুন এবং হিডেন শো করে রাখেন সব সময় যাতে আপনার কম্পিউটারে pendrive থাকা ভাইরাস দেখা যায়। ও আপনি সব সময় Address বারে গিয়ে যে কোন ডাইভ ওপেন করবেন। এবং ভাইরাস থাকলে ডিলেট করবেন। আসা করি কাজ হবে। এবং আপনি সব software use করবেন। আমার যদি software use করতে না পারি তা হলে তো আমাদের ভাইরাসের ভয়ে ঘরে বসে থাকতে হবে । আমাদের থেকে তো আর ভাইরাস বর না।

Level 0

Vai, onek onek donnobad

Level 0

আমি নতুন ।অনেক কিছুই বুঝিনা।এন্টিভাইরাস ছাড়াই পিসি চালাচ্ছি।আপনি অনেক কষ্ট করে টিউন করেছেন।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    আমার স্যারের লাপি ১-২ মাস কিন্তু উইন্ডোজ ভয়ানক ক্যান্সারে আক্রান যদিও জেনুই এন্টিভাইরাস ছিল! তাই এন্টিভাইরাস আপনাকে সুরক্ষা দিতে পারবে এমন কথা নেই।

পেন ড্রাইভ ছাড়া কম্পিউটার এ virus কম ছরাই… 😀 virus এর জন্য পেন ড্রাইভ ব্যবহার করব না :O আজীব

    আমি কিভাবে আছি? নোট সেদিন প্রিন্ট করতে সিডি তে নিয়ে যাওয়া ৩ মাসেও প্রন্ট করতে পারিনি, পরে হাতে লিখেনিলাম।

    আমরা যারা CSE তে পড়ি তাদের পেন ড্রাইভ প্রতিদিনই লাগে। তাই আমাদের কথা ও আপনার মাথাই একটু রাখলে ভাল হত। আমরা কোনও কিছু কে বাদ দিয়ে নই, সব কিছু কে সাথে নিয়ে সামনে এ যাব টার উপায় আমাদের বাতলে দিন। তাহলে আপনার টিউন সবার কাছেই গ্রহন যোগ্য হবে 😀

ভাই আমি ছোট মানুষ কম্পিউটারের তেমন কিচ্ছু জানি না । তবে আমি বলতে পারবো যা আমি কোন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করি না। আমি গান ডাউনলোড স্টুডিও এবং ই,টি,সি, কাজ করি। তার পরে আমার কম্পিউটারে ভাইরাস ডোকার সাহস পাইনা। করণ আমি নিজেই এন্টিভাইরাস।আমার কাচ্ছে মনে হয় Explor দিয়ে ওপেন না করে যদি Address বারে গিয়ে ওপেন করি তাতে মনে হয় আর ভাল হয়।

ভাই আমি ছোট মানুষ কম্পিউটারের তেমন কিচ্ছু জানি না । তবে আমি বলতে পারবো যা আমি কোন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করি না। আমি গান ডাউনলোড স্টুডিও এবং ই,টি,সি, কাজ করি। তার পরে আমার কম্পিউটারে ভাইরাস ডোকার সাহস পাইনা। করণ আমি নিজেই এন্টিভাইরাস।আমার কাচ্ছে মনে হয় Explor দিয়ে ওপেন না করে যদি Address বারে গিয়ে ওপেন করি তাতে মনে হয় আরো ভাল হয়।

করণ আমি নিজেই এন্টিভাইরাস। 🙂 @ শিমুল মিয়া LOL

একটি কথা বলি মাইন্ড করিয়েন না…

বেহুদা টিউন… (কমেন্ট ভালো না লাগলে ট্রাশে পাঠান)

Level 0

ভাই এর চেয়ে পিসি সোপিচ করে রেখে দেই..চেয়ে চেয়ে দেখব। ভাইরাস তো ভাল কোন মানুষও ঢুকতে পারবে না।আমরা যতদিন না কোন সমস্যায় পড়ব ততদিন সেই জিনিসটা শেখা হবে না । মাছে কাটা বলে মাছ খাব না তাই হয় নাকি। প্রযুক্তিকে বাদ দিলে আমাদের প্রস্তর যুগেই থাকতে হবে।দয়া করে সে ব্যাপারে কাউকে উৎসাহিত করবেন না।